অসাধু সিন্ডিকেট এর যাতা কলে পিষ্ট দক্ষিনা লের নৌ রুটের যাএীরা। কষ্ট দুর্দশা যেনো শেষ হতে চায় না। ঢাকা-ভোলা-বিস্বরোড-দৌলতখান -হাকিমুদ্দিন-তজুমুদ্দিন-মোঙ্গলসিকদার-চরফ্যাসন-বেতুয়া নৌ রুটের হাজার হাজার যাত্রী অসাধু সিন্ডিকেটের কবলে পণবন্দি। প্রতিদিন ৫ টি ল চলা চল করে এই রুটে। একসময় দিনে ল চলাচল করতো ২ টি যাত্রী। চাহিদা ও সময়ের সাথে বেড়েছে ল সংখ্যা। কিন্তু যাত্রীদের পণবন্দিকারীদের কারনে তা আবার মুখ থুবরে পড়তে যাচ্ছে।
এই রুটে সব সময় একচেটিয়াভাবে চলছে ফারহান,টিপু ল গুলো। যাত্রীদের অভিযোগ ঐ ল কতৃপক্ষ এক সময় যাত্রীদের মানুষ মনে করতো না। কিন্তু ফেয়ারি সিফিংলাইন এর ল গুলো এই রুটে আসার পরই পাল্টে যায় সব হিসাব। বেড়েছে যাত্রী সেবা ও মান। আগের লক্কর ঝক্ক ল গুলো দিয়ে ফারহান রুট পরিচালনা করলেও তাসরিফের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে তাদের ল গুলোর অধুনিকায়ন করতে বাধ্য হয়।
এতে করে তাসরিফের প্রতি তাদের একটি ক্ষোভ রয়ে যায়। তাসরিফ এ রুটে যুক্ত হওয়ার পর যাত্রীরাও ফারহান এর একচেটিয়া ব্যবসার মানসিকতার অত্যাচার থেকে মুক্তি পায়। প্রতিযোগিতায় টিকতে যাত্রীসেবার মান বাড়ানোর দিকে নজর না দিয়ে ফারহান তাসরিফের বিরুদ্ধে নানান ষড়যন্ত্র শুরু করে বলে অভিযোগ পাওয়া েেগছ নানান সূত্র থেকে। অভিযোগের সত্যতা মেলে মরিয়া হয়ে তাসরিফ বন্ধের পাঁয়তারা করার কারণে।
সূত্রে প্রকাশ, বিগত বেশ কয়েকটি বছর ধরে ভোলা জেলার দক্ষিণপূর্ব উপকূলীয় অ লের ‘ঢাকা-মনপুরা-হাতিয়া’ এবং ‘ঢাকা-বেতুয়া(চরফ্যাশন)’ রুটে সার্ভিস দিয়ে আসছে তাসরিফ বহরের চারটি ল । ঢাকা থেকে উপকূলের এই অ লগুলোতে নেই সহজলভ্য কোন সড়কপথের সুবিধা। যে কারণে অর্থ ও সময় উভয়ই সাশ্রয়ের জন্য এই অ লের মানুষদের প্রয়োজন ল । কিন্তু একটা সময়ে এই অ লে পর্যাপ্ত ও উন্নতমানের ল ছিল না। যে কারণে যাত্রীরা প্রতিনিয়ত বেশ কষ্টসাধ্য উপায়ে যাতায়ত করতে বাধ্য হতেন। যাত্রীদের কল্যাণে এবং উপকূলের দুর্গম পথে নৌসার্ভিস দিতে ফেয়ারি শিপিং লাইন্স লিমিটেড ‘ঢাকা-মনপুরা-হাতিয়া’ রুটে যুক্ত করে এম ভি তাসরিফ-১ ও ২ এবং ‘ঢাকা-বেতুয়া(চরফ্যাশন)’ রুটে তাসরিফ-৩ ও ৪। রুটে যুক্ত হবার পর থেকেই সার্ভিস, সার্ভিস স্পীড এবং বড়সড় ল হবার সুবাদে যাত্রীদের অত্যন্ত পছন্দের লে পরিনত হয় তাসরিফ। নিয়মিত যাত্রী এবং মালামাল নিরাপদ ও তুলনামূলক কম সময়ে পরিবহনের অন্যতম নামে পরিণত হয় তাসরিফের চারটি ল । আমরা সকলেই জানি বর্ষাকাল এবং ঝড়ো মৌসুমে উপকূলের নদীর অবস্থা দেশের অন্যান্য জায়গার তুলনায় অনেক বেশি ভয়াবহ থাকে। এই সময়ে উপকূলীয় অ লে উন্নতমানের এবং তুলনামূলক ভারী ও শক্তপোক্ত টেকসই ল প্রয়োজন। উপকূলের যাত্রীদের দীর্ঘদিনের আকাংখা অনুযায়ী তেমন চারটি ল ই এনে দিয়েছে তাসরিফ। উপকুলে চলাচলকারী অন্যান্য যে কোন লে র তুলনায় তাসরিফের চারটি ল বেশ শক্তপোক্ত এবং ভারী। যে কারণে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা অথবা যে কোন বৈরি আবহাওয়াতে উপকূলের দুর্গম নদীপথে যাত্রীদের আস্থার প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়েছে তাসরিফ।
এ অ লের একাধিক যাত্রী এ প্রতিনিধিকে বলেন, আমরা আশা করব অন্তত উপকূলের দুর্গম ও দুরূহ নদীপথের মানুষদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনায় নিয়ে সারাবছর অন্যান্য লে র সাথে তাসরিফের সকল ল চলাচল নিয়মিত এবং স্বাভাবিক রাখা হোক।বিগত বেশ কয়েকটি বছর ধরে ভোলা জেলার দক্ষিণপূর্ব উপকূলীয় অ লের ‘ঢাকা-মনপুরা-হাতিয়া’ এবং ‘ঢাকা-বেতুয়া(চরফ্যাশন)’ রুটে সার্ভিস দিয়ে আসছে তাসরিফ বহরের চারটি ল । ঢাকা থেকে উপকূলের এই অ লগুলোতে নেই সহজলভ্য কোন সড়কপথের সুবিধা। যে কারণে অর্থ ও সময় উভয়ই সাশ্রয়ের জন্য এই অ লের মানুষদের প্রয়োজন ল । কিন্তু একটা সময়ে এই অ লে পর্যাপ্ত ও উন্নতমানের ল ছিলনা। যে কারণে যাত্রীরা প্রতিনিয়ত বেশ কষ্টসাধ্য উপায়ে যাতায়ত করতে বাধ্য হতেন। যাত্রীদের কল্যাণে এবং উপকূলের দুর্গম পথে নৌসার্ভিস দিতে ফেয়ারি শিপিং লাইন্স লিমিটেড ‘ঢাকা-মনপুরা-হাতিয়া’ রুটে যুক্ত করে এম ভি তাসরিফ-১ ও ২ এবং ‘ঢাকা-বেতুয়া(চরফ্যাশন)’ রুটে তাসরিফ-৩ ও ৪। রুটে যুক্ত হবার পর থেকেই সার্ভিস, সার্ভিস স্পীড এবং বড়সড় ল হবার সুবাদে যাত্রীদের অত্যন্ত পছন্দের লে পরিনত হয় তাসরিফ। নিয়মিত যাত্রী এবং মালামাল নিরাপদ ও তুলনামূলক কম সময়ে পরিবহনের অন্যতম নামে পরিনত হয় তাসরিফের চারটি ল । আমরা সকলেই জানি বর্ষাকাল এবং ঝড়ো মৌসুমে উপকূলের নদীর অবস্থা দেশের অন্যান্য জায়গার তুলনায় অনেক বেশি ভয়াবহ থাকে। এই সময়ে উপকূলীয় অ লে উন্নতমানের এবং তুলনামূলক ভারী ও শক্তপোক্ত টেকসই ল প্রয়োজন। উপকূলের যাত্রীদের দীর্ঘদিনের আকাংখা অনুযায়ী তেমন চারটি ল ই এনে দিয়েছে তাসরিফ। উপকুলে চলাচলকারী অন্যান্য যে কোন লে র তুলনায় তাসরিফের চারটি ল বেশ শক্তপোক্ত এবং ভারী। যে কারণে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা অথবা যে কোন বৈরি আবহাওয়াতে উপকূলের দুর্গম নদীপথে যাত্রীদের আস্থার প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়েছে তাসরিফ। আমরা আশা করব অন্তত উপকূলের দুর্গম ও দুরূহ নদীপথের মানুষদের প্রয়োজনের কথা বিবেচনায় নিয়ে সারাবছর অন্যান্য লে র সাথে তাসরিফের সকল ল চলাচল নিয়মিত এবং স্বাভাবিক রাখা হোক।’ যাএী সহ সকলে মানননীয় সংসদ সদস্যদের বিষয় টির প্রতি দৃষ্টিদিকে অনুরোধ জানিয়েছেন।