বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ধনবাড়ীতে রসের হাড়ির খেজুর গাছ আজ বিলুপ্তির পথে মঠবাড়িয়ায় প্রভাবশালীদের দখলের খাল, পানি প্রবাহে বাধা : ক্ষতির সম্মূখীন কৃষক ভারতে হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে তারাকান্দায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল পীরগাছায় উপজেলায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা মোংলায় কারিতাসর’ আয়োজনে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত নাজিরপুরে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের আহ্বায়ক কমিটি দুই সাংবাদিককে নির্যাতনের প্রতিবাদে এবং আসামীদের গ্রেফতারের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন-বিক্ষোভ প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় জেলা প্রশাসক জামালপুরের অঙ্গীকার উলিপুরে তিস্তার চরাঞ্চলে আলু চাষের উৎসব শেখ হাসিনার বিচার করা হবে-নাজিরহাটে সীরাত মাহফিলে শাহজাহান চৌধুরী

রোহিঙ্গাদের জন্য আরও চার হাজার একর জমি

খবরপত্র ডেস্ক :
  • আপডেট সময় বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৭
ফাইল ছবি

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, মিয়ানমারে নিপীড়িত হয়ে এদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের পাশে সরকার, বিভিন্ন সংস্থা এবং জনগণ যেভাবে দাঁড়িয়েছে তা বিশ্ববাসীর জন্য নতুন এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ইতোমধ্যে তাদের জন্য দু’হাজার একর জমি অধিগ্রহণ হয়েছে। কিন্তু তা এতলোকের জন্য অপ্রতুল। তাই আরও চার হাজার একর জমির জন্য আবেদন করা হয়েছে।

বুধবার কক্সবাজার সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ ও তাদের পুনর্বাসন সম্পর্কে জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

রোহিঙ্গা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে মঙ্গলবার স্থানীয় সরকার মন্ত্রী কক্সবাজারে আসেন। ওইদিন বিকেলে তিনি টেকনাফের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ত্রাণ বিতরণ করেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানান, একসঙ্গে লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী এসে আশ্রয় নিয়েছে। তবুও তাদের ত্রাণ বিতরণে কোনো বিশৃঙ্খলা হচ্ছে না। সবকিছু সুশৃঙ্খলভাবে চলছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানান, ইতোমধ্যে রোহিঙ্গাদের জন্য দুই হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তবে এই জায়গায় তাদের স্থান সংকুলান হবে না। এজন্য আরও চার হাজার একর জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

এলজিআরডি মন্ত্রী জানান, দুর্গম পাহাড়ি এলাকার অনেক স্থানে রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার কোনো রাস্তা ছিল না। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে অল্প কয়েক দিনে ১০টি রাস্তা করে দিয়েছে। এতে ত্রাণ নিয়ে যেতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।

খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানান, রোহিঙ্গাদেরকে নির্দিষ্ট এলাকায় রাখা হবে। কাউকে বিচ্ছিন্নভাবে থাকতে দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনের সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন, কক্সবাজারের মেয়র মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী শ্যামা প্রসাদ অধিকারী ও অতিরিক্ত সচিব নাসরিন আকতার।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com