সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
গত এক যুগে পুলিশের এসআই নিয়োগে অনিয়ম দুর্নীতি ও আওয়ামীকরণের অভিযোগ প্রেসক্লাবে তারেক রহমানের পিপিই বিতরণ করার অপরাধে বহিস্কৃত শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাব সম্পাদক ফিরে পেলেন সদস্যপদ চকরিয়া থানার পুলিশ মিরাজ ও মিজান সহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে শেরপুরে ডি.কে.আই.বি’র সদর উপজেলা শাখার নবনির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ দুর্নীতি বিরোধী আইন পাশের দাবিতে শাহজাদপুরে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ এর সমাবেশ পাবনায় ম্যাসব্যাপী আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের শুরু উপদেষ্টার শপথ নিলেন আরও তিনজন চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন সংস্কার ও পুননির্মাণে মাবিয়া-নজির ফাউন্ডেশনকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করল শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ইসলামী ব্যাংকের নবনিযুক্ত সিকিউরিটি গার্ডদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সম্পন্ন

সুন্দরগঞ্জে করোনায় বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম

সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২

চলছে করোনার তৃতীয় ঢেউ। ইতিমধ্যে সরকার কিছু বিধি নিষেধ জারি করেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মহল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। কাঁচা বাজারসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম এখন বাড়তির পথে। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বেশকিছু সংখ্যক দ্রব্যাদির দাম বেড়ে গেছে। প্রশাসনের নিকট সাধারণ ক্রেতাগণ বাজার মনিটরিং করার দাবি জানিয়েছেন। বিভিন্ন হাট-বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভরা মৌসুমেও সবজির দাম অনেকটা বাড়তি। বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ হতে ৩৫ টাকা, বেগুন ৩০-৫০ টাকা, কপি ৩০-৪০ টাকা, সিম ৩০-৫০ টাকা, গাঁজর ৪০-৫০ টাকা, টমেটে ৩০ হতে ৫০ টাকা, শশা ৪০-৫০ টাকা, মরিচ ৪০-৫০ টাকা. পেঁয়াজ ৩৫-৫০ টাকা, রসুন ৫০-৬০টাকা, আদা ১০০ হতে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সাধারণ ক্রেতা এবং ব্যবসায়ীদের দাবি ভরা মৌসুমে প্রতিটি দ্রব্যের দাম এত হওয়ার কথা নয়। সুন্দরগঞ্জ বাজারের আসা ক্রেতা অজিত কুমার রায় জানান, বিগত দিনে দেখেছি ভরা মৌসুমে আলু, বেগুন, মরিচ, পেঁয়াজসহ বিভিন্ন দ্রব্যের দাম এত ছিল না। এর কারণ করোনার প্রভাব। এছাড়া তিনি বাজার মনিটরিং করার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল হাই জানান, মৌসুমের সময় প্রতিটি জিনিসের দাম আরও কম হওয়ার কথা। কিন্তু বেশি দামে কেনার কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। বেলকা চরের কৃষক আশরাফুল ইসলাম জানান, দিনমজুর, সার, হালচাষ, কীর্টনাশকের দাম দ্বিগুন হাবে বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। সে কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রাশিদুল কবির জানান, আগের চেয়ে উৎপাদন খরচ একটু বেড়ে গেছে। সে কারণে কৃষকরা লোকসান না গুনতে একটু চড়া দামে দ্রব্যাদি বিক্রি করছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফ জানান, অতিদ্রুত বাজার মনিটরিং করার ব্যববস্থা করা হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com