সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
তোফায়েল আহমেদ বিনা ভোটে এমপি হয়ে পারিবারিক ভাবে লুঠপাট করেছে-হাফিজ ইব্রাহিম শ্রেষ্ঠ গাইড হিসেবে পুরস্কার পেলেন মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রী মেহজাদ আকবর এসবিএসি ব্যাংকের অডিট কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত দৌলতখানে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত পুঁইশাক চাষে সফল সুফিয়া, আগ্রহী হচ্ছে অন্য কৃষকরাও অতিরিক্ত টোল আদায় করলেই ইজারা বাতিল-ভোলায় উপদেষ্টা সাখাওয়াত কৃতি ফিরোজীকে বাঁচাতে সাভারে চ্যারিটি কনসার্ট আওয়ামী লীগের সাথে দ্বন্দ্ব নাই, যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার চাই-আব্দুল আউয়াল মিন্টু জলঢাকায় গণঅধিকার পরিষদের গণসমাবেশ সোনারগাঁওয়ে মাসব্যাপি লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব শুরু

ভারতের সঙ্গে আবারও যুক্ত হোক বাংলাদেশ ও পাকিস্তান: মনোহরলাল খট্টর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০২২

পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানি যদি এক হতে পারে তাহলে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান কেনো ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবে না! ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর এমন মন্তব্যই করেছেন। তিনি বলেন, আবার বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সঙ্গে এক হতে পারে ভারত। যেমনটা হয়েছে পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানি। দেশভাগ খুব কষ্টের। এ খবর দিয়েছে এনডিটিভি। খবরে জানানো হয়, গত সোমবার ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ভারতের একতার কথা বলতে গিয়ে খট্টর টেনে আনেন দেশভাগের প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, যখন পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানি এক হতে পারে, তখন পাকিস্তান ও বাংলাদেশও ভারতের সঙ্গে জুড়ে এক হতে পারে। খুব বেশি দিন আগে তো নয়। এই তো ১৯৯১ সালে বার্লিন প্রাচীর ভেঙে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। তেমনি ভারতও আবার এক হতে পারে। এরপর খট্টর আরও বলেন, দেশভাগ বেদনাদায়ক ঘটনা।
ওই আলোচনায় দেশের সংখ্যালঘুদের বিষয়েও কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের ‘সংখ্যালঘু’ তকমা দেয়ার কারণ ছিল, যাতে তারা ভয়ে এবং নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে না থাকেন। বিজেপি নেতার দাবি, মোদী সরকারের আমলে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ভারত সব সময় চায়, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকুক। বিরোধীদল কংগ্রেসকে আক্রমণ করে তিনি দাবি করেন, তারাই দেশের মুসলিমদের মনে মিথ্যা ভয় ঢুকিয়েছে। কিন্তু এখন মানুষ কংগ্রেসের এসব আদর্শ বুঝতে পারে। তারা ভারত স্বাধীনের পর থেকে সংখ্যালঘুদের ভোট ব্যাংক হিসেবে ব্যবহার করেছে। অপরদিকে বিজেপির উদ্দেশ্য হচ্ছে, ‘সাবকা সাথ, সাবকা ভিকাশ’ বা সবাইকে নিয়ে সবার উন্নয়ন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com