রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
খেলাধুলার মাধ্যমে মাদককে সমাজ থেকে বিতাড়িত করতে হবে-মাফরুজা সুলতানা মাইলস্টোন কলেজে নবম শ্রেণির বালিকাদের অংশগ্রহণে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত বিদেশি প্রভুদের নিয়ে বিতাড়িত স্বৈরাচার ষড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে: তারেক রহমান সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ  ‘বিবেচনায় রয়েছে’: বদিউল আলম ১৬ বছর বঞ্চিতদের এবার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বইমেলয় স্টল বরাদ্দের দাবি ইসির অগাধ ক্ষমতা থাকলেও প্রয়োগে সমস্যা ছিল: বদিউল আলম আমাদের শিক্ষা কর্মসংস্থান খোঁজার মানুষ তৈরি করছে, যা ত্রুটিপূর্ণ: প্রধান উপদেষ্টা সেন্টমার্টিন: ‘স্থানীয়দের জীবিকা বনাম পরিবেশ রক্ষা’ আ. লীগ-জাপা নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে কফিন মিছিল ১৫ বছরের জঞ্জাল সাফ করতে সময় লাগবে: মির্জা ফখরুল

রাগী ও জেদি সন্তানকে সামলাবেন যেভাবে

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১৪ জুলাই, ২০২৩

বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুর আচরণেও বদল আসে। সেটা অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয়। তবে সেই বদল ইতিবাচক হওয়া জরুরি। শিশুসুলভ আচরণ যদি খারাপ ব্যবহারে রূপান্তরিত হয়, সেক্ষেত্রে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে অভিবাবকদের।
বয়ঃসন্ধির সময়ে শুধু শরীরে নয়, নানা বদল আসে মনেও। তবে সেই বদলের প্রতিফলন বড়দের অসম্মান করা হতে পারে না। আপনার সন্তান যদি কথায় কথায় মেজাজ হারায় বা অত্যন্ত জেদি হয়ে ওঠে তাহলে তাকে বকাঝকা না করে শান্ত মেজাজে সামলানো উচিত।
যদিও কমবেশি সব বাবা-মা মেজাজ হারিয়ে বকুনি দিয়ে ফেলেন। তাতে পরিস্থিতি অনেক সময়ে হাতের বাইরে চলে যায়। সন্তানকে বকুনি দেওয়া কিংবা মারধর করায় কোনো সমাধান মেলে না। চলুন জেনে নেওয়া যাক রাগী ও জেদি সন্তানকে সামলাবেন কীভাবে-
প্রথমেই বকাঝকা না করে সন্তান কেন এ ধরনের ব্যবহার করছে তার কারণ খোঁজার চেষ্টা করুন। অনেক সময় শিশুরা তাদের মনের কথা সঠিকভাবে বুঝিয়ে উঠতে পারে না। ফলে তারা খারাপ আচরণ করে ফেলেন। আপনার সন্তানও এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে কি না, তা বোঝার চেষ্টা করুন।
সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার মধ্যে একটি আলাদা আনন্দ আছে, শিশুকে তা বোঝান। রেগে গেলেও নিজেকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে তা শিশুকে শেখানো জরুরি সব বাবা-মায়েরই। যদি সন্তান আপনার কথা শুনে তেমন পথেই হাঁটে, তাহলে প্রশংসা করতে ভুলবেন না। সন্তানের সঙ্গে বাবা-মায়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। তাহলে জেদি ও অশান্ত সন্তানেরাও সভ্য হয়ে উঠবে। শিশুকে স্বাধীনতা দিন, সব সময় জোর করবেন না তাদের উপরে। সব সময় তার খুঁতও ধরবেন না। তাতে শিশুর মনে ক্ষোভ জমা হতে থাকে। তারই বহিঃপ্রকাশ হতে পারে সন্তানের রাগ ও জেদ।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com