রাজনীতির মাঠে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) চেয়ারম্যান রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর ৩১ তম আওলাদ সুফি সম্রাট শাহজাদা ড. সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মনোনীত প্রার্থী এ্যাড মোঃ মিজানুর রহমান ( সৈয়দ মুনির)। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী। সদালাপী এবং সুন্দর মনের চমৎকার মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। ভান্ডারিয়ার কৃত্তি সন্তান এ্যাড মোঃ মিজানুর রহমান (সৈয়দ মুনির) নিঃসন্দেহে যোগ্য প্রার্থী। অথচ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন “ দলের আশানুরূপ পরিচিত ও সফলতা না থাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে গ্রহণ যোগ্যতা কম।অথচ এ্যাড. সৈয়দ মুনির ইতিমধ্যে কেন্দ্রে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই কারণে নিজ জন্মস্থান ভান্ডারিয়া সহ কাউখালি ও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে অবস্থান তৈরী করতে চেষ্টা করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। চলতি সপ্তাহে অবিরম প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে সুকৌশলে। নির্বাচনী আচরণ বিধি মোতাবেক ভান্ডারিয়া, কাউখালি ও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে প্রচার চলছে। স্ব স্ব উপজেলার কর্মীরা দারুণ ভাবে মাঠে রয়েছে শক্তিশালী মহাজোট প্রার্থীকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে। অবশ্য পিরোজপুর-২ আসনে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের ঈগল প্রতিকের সাথে নৌকার কান্ডারী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ভোট যুদ্ধ হলেও সৈয়দ মুনির সকলের সুনজরে রয়েছে। স্থানীয় রাজনীতির মাঠে একতারা প্রতিক সুপরিচিত নয়। তবে ব্যাক্তি ইমেজ তৈরী করে ইতিমধ্যে মোঃ মিজানুর রহমান (সৈয়দ মনির) সকলের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে একতারা প্রতিক সুপরিচিত না হলেও সদালাপী এবং সুন্দর মনের সুপ্রিয় নেতা এ্যাড. মোঃ মিজানুর রহমানের আদর্শের কারনে রাজনীতির মাঠে দারুণ পরিচিতি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত। ভান্ডারিয়া ও কাউখালি উপজেলার পাশাপাশি স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা ভোটের অধিকার আদায় করার জন্য ব্যাপক গণ সংযোগ করে যাচ্ছে। অবশ্য শেষ সময়ে দারুণ খোশমেজাজে রয়েছে স্বল্প সময়ের মধ্যে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে পারায়। সাধারণ মানুষের মধ্যে একতারা প্রতিক সুপরিচিত পাচ্ছে নেতা কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনে। এ ব্যাপারে ভান্ডারিয়ায় সরেজমিনে যাওয়া গণ মাধ্যম কর্মীদের জনমত জরিপে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে সর্ব মহলে। সাধারণ ভোটাররা ইতিমধ্যে একতারা প্রতিক সম্মন্ধে অবগত হয়েছে। সাধারণ ভোটাররা জরিপে অংশ গ্রহণ করেন। নিজস্ব মতামত প্রকাশ করেন স্থির ভাবে। জরিপের বেশির ভাগ ভোটাররা বলেন, নিঃসন্দেহে যোগ্য প্রার্থী মোঃ মিজানুর রহমান (সৈয়দ মনির)। বিজয়ী না হলেও সদালাপী এবং সুন্দর মনের সুপ্রিয় নেতা বর্তমান সময়ে দারুণ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আমাদের ভান্ডারিয়ায় সতন্ত্র প্রার্থী মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের সাথে ভোট যুদ্ধ হবে নৌকার কান্ডারী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর সাথে। তবে আমাদের ভান্ডারিয়ায় এ্যাড. মোঃ মিজানুর রহমান সৈয়দ মনির জানান দিচ্ছে আগামীর জন্য শীর্ষ নেতা হচ্ছে। এদিকে কাউখালি উপজেলার মধ্যে একটা ভোটের পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে সৈয়দ মনির। কাউখালির সদর সহ চিড়া পড়া, কেন্দুয়া, আমড়াঝুডিতে একটা চমমহারাজ, এ্যাত ৎকার পরিবেশ তৈরি করে। এদিকে ভোটের ভান্ডার বলা হয় নেছারাবাদ উপজেলাকে। দুই উপজেলার চেয়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার সবচেয়ে বেশি ভোট রয়েছে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার দিকে নজর সকল প্রার্থীদের। আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সহ মহিউদ্দিন, এ্যাড মোঃ মিজানুর রহমান সৈয়দ মনির ও গরম খলিলের জন্মস্থান ভান্ডারিয়া। তবে গরম খলিলের মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়েছে। অথচ এরপরও ভান্ডারিয়ার প্রার্থীদের দাপট বেশি রয়েছে। যদিও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে নামমাত্র দুই জন প্রার্থী রয়েছে।
গণফ্রন্টের প্রার্থী এ্যাড মাহতাব উদ্দিন ও আম প্রতীক নিয়ে মোঃ আবুল বাসার রয়েছে। সার্বিক ভাবে এতকিছুর পরেও একতারা প্রতিক সুপরিচিত পাচ্ছে সাধারণ মানুষের মাঝে। স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ ভোটাররা গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমাদের প্রার্থী জয়ী হবে না কিন্তু এলাকায় একটা চমৎকার পরিবেশ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। এব্যাপারে কথা হয় একতারা প্রতিকের জনপ্রিয় নেতা এ্যাড মোঃ মিজানুর রহমান সৈয়দ মনিরের সাথে। তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন আমি একটা দলের হয়ে নির্বাচন করতে যাচ্ছি। প্রথমেই ধন্যবাদ দিচ্ছি আমার দলের প্রধানকে। উনি আমাকে নির্বাচন করতে অনুমতি দেওয়ার জন্য। আমি দলের প্রয়োজনে একতারা প্রতিক নিয়ে নির্বাচন মাঠে আছি। দলের নীতি আদর্শের সৈনিক হয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী। পিরোজপুর-২ আসলে আমি দলের নেতা কর্মী নিয়ে ইতিমধ্যে দারুণ একটা অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। সাধারণ ভোটাররা ভালো মানুষ সহ যোগ্য এবং ধার্মিক নেতা চায়। আর সেই কারণে আমি ভোটারদের কাছে জনপ্রিয় নেতা। আমি একটা আশানুরূপ সাফল্য পাবো ইনশাআল্লাহ। ভোটাররা আমাকে ভোট দিবেন।