শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খানকে গ্রেফতার:বিএফইউজে ও ডিইউজে’র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ আহতরা যেই দলেরই হোক চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ঢালাওভাবে মামলা-গ্রেপ্তার বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি সুজনের নিরীহ মানুষ হত্যাকারী রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা  দিতে ব্যর্থ সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন  অধিকার নেই: মির্জা ফখরুল ছাত্র-জনতার খুনের দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ জনরোষ থেকে বাঁচাতে সরকার জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির ও বিরোধীদলের ওপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় যুক্তরাষ্ট্র নিন্দা:ম্যাথিউ মিলার পবিত্র আশুরার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহবান ব্লাকবেঙ্গল জাতের ছাগল মেহেরপুরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম উৎস দিনাজপুর হাবিপ্রবিতে সাপ নিয়ে গবেষণায় সফল শিক্ষার্থী কামরুন নাহার কনা

দুটো বিমানের অবতরণে গভীর উদ্বেগ মিয়া গোলাম পরওয়ারের

খবরপত্র অন লাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৪
মিয়া গোলাম পরওয়ার

বাংলাদেশের বিমানবন্দরে কুটনৈতিক সম্পর্ক বহির্ভূত ইসরাইলী দুটো বিমানের অবতরনের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ও তার রহস্য উন্মোচনের আহবান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ১২ এপ্রিল এক বিবৃতিতে বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত ১০৮ গ্রস মেট্রিক টন কার্গো বহন করতে সক্ষম দুটি বোয়িং ৭৪৭-৪০০ বিসিএফ বিমান ইসরায়েলের তেল আবিবের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
ন্যাশনাল এয়ার কার্গো ইনকর্পোরেটেড ইউএসএ দ্বারা নিবন্ধিত ও পরিচালিত পণ্যসম্ভার বিমানটি  (ফ্লাইট নম্বর N8806) ৭ এপ্রিল তেল আবিব থেকে  ঢাকায় অবতরণ করে এবং একই দিনে  ঢাকা থেকে ছেড়ে যায়। ফ্লাইট নম্বর N8848 (NCR848) এর অধীনে একই কোম্পানির দ্বারা পরিচালিত দ্বিতীয় ফ্লাইটটি ১১ এপ্রিল সরাসরি তেল আবিব থেকে ঢাকায় আসে এবং ১২ এপ্রিল ঢাকা ছেড়ে যায়। বহুল প্রচারিত মানব জমিনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে দুটি ফ্লাইটই সরাসরি তেল আবিব থেকে ঢাকায় এসেছিল।

গাজায় গণহত্যাকারী মানবতার দুশমন ইসরাইলের দুটো কার্গো বিমান কোন কারনে কি উদ্দশ্যে বাংলাদেশের বিমান বন্দরে অবতরন করলো এবং অবতরনের পর তারা কি কাজে সময় ব্যয় করেছে তা বাংলাদেশের মানুষ জানতে চায়।
ইসরায়েল থেকে বাংলাদেশে সরাসরি ফ্লাইটের কোনো নজির নেই। জরুরী অবতরণ ছাড়া বাংলাদেশে পণ্য বহনকারী ইসরায়েল  ফ্লাইটের অবতরণ একটি নজিরবিহীন ঘটনা। কারণ বাংলাদেশ ও ইসরায়েলের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই, এবং বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরাইলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না। যে রাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের কোন কুট নৈতিক সম্পর্ক নেই সেই রাষ্ট্রের বিমানের অবতরন রহস্য জনক ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকী স্বরূপ।
প্রধানমন্ত্রী গাজায় গণহত্যাকারী মানবতার দুশমন ইসরাইলের বিরুদ্ধে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অংগনে বক্তব্য রেখে আসছেন। ৭ এপ্রিল ইসরাইলের বিমান অবতরনের পর ৬ দিন ও আরো একটি বিমান অবতরনের পর দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হচ্ছে অথচ সরকার জাতির সামনে ঘটনার রহস্য উন্মোচন করেন নি।সরকারের এ নীরবতা আমাদেরকে উদ্বিগ্ন করেছে।
আমরা অবিলম্বে ইসরাইলী বিমান অবতরনের বিষয়ে সুপ্সষ্ট ব্যাখ্যা দিয়ে জাতিকে উদ্বেগ থেকে মুক্ত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানাচ্ছি। প্রেসবিজ্ঞপ্তি




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com