কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার সীমান্ত ঘেষা চর বারবান্দা, ভুন্দরচর, র্প্বূ ইজলামারী, চর ফুলবাড়ী নয়ারচর, ৫ গ্রামের মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে নুরুল আমিনের দোকানের সামনের রাস্তা হতে রহম আলীর বাড়ী পর্যন্ত মাত্র ৩০০ মিটার রাস্তা। এ স্থানে সংকুচিত রাস্তা হওয়ায় পরিবহন মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ। চর বারবান্দা গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪তলা ভবনের নির্মান কাজের মালামাল পবিবহন করে নিতে না পারায় নির্মান কাজ করতে পারছেনা ঠিকাদার। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গ্রামবাসী নিজেদের ও স্কুল পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীদের প্রয়োজনে গত বছর জমির মালিকদের কিছু অর্থ দিয়েও ৪ ফুট রাস্তা তৈরী করে ছিল। সেটাও এবার জমির মালিকগণ রাস্তার মাটি কেটে নিয়ে সংকুচিত করেছে রাস্তাটি। গ্রামবাসি শিক্ষক, ছাত্র/ছাত্রী ও ঠিকাদারের দাবি রাস্তাটি দ্রুত প্রসস্থ্য করে সরকারের উন্নয়ন তরান্নিত করার লক্ষে প্রতিষ্ঠানের ৪ তলা ভবনটির নির্মান কাজের মালামাল পরিবহনসহ যাতায়াত সুবিধার ব্যবস্থা গ্রহন করা দরকার। এ বিষয়ে চর বারবান্দা সরকারী প্রাথমিক ব্যিালয়ের সভাপতি ও সহকারী প্রধান শিক্ষক জানান, দীর্ঘদিন থেকে আমরা এলকাবাসী রাস্তাটিতে কষ্টের সাথে যাতায়াত করে আসছি এবং আমি আমার জমি দিয়ে তিলতিল করে প্রতিষ্ঠান গড়েছি। আজ সরকার প্রতিষ্ঠানটি সরকারি করণ করে ৪ তলা বিশিষ্ট একটি ভবন দিয়েছে। রাস্তাটি সংকুচিত করায় ভবনের নির্মান কাজের মালামাল আনতে পারছে না ঠিকাদার। আমাদের দাবী তাড়াতাড়ি রাস্তাটি প্রসস্থ করতঃ ছাত্র/ছাত্রী, এলাকার মানুষের যাতায়াত ও ভবনটি নির্মান কাজের মালামাল পরিবহন করতে শিক্ষা বিভাগসহ স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি দেওয়া আবশ্যক। সাবেক মেম্বার আবুল কালাম আজাদ জানান, আমি জমির মালিক সবাইকে বলে কয়ে ৪ ফিট রাস্তার ব্যবস্থা করে দিয়ে ছিলাম। আজ দেখি সেই পরিবহনের রাস্তা নাই। কেন যে তারা রাস্তাটি কেটে ছোট করলো তা আমার জানা নাই।