পলাশবাড়ীর বিভিন্ন পয়েন্টে শ্যালোমেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন ও বালু ব্যবসা বন্ধ হলেও সাকোয়া ব্রীজ সংলগ্ন উত্তরপাশের্^ বালু উত্তোলন ও বালু ব্যবসা থেমে নেই। রাতের পর রাত শ্যালোমেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করে রমরমাভাবে বালু ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন ওই এলাকার নামকরা বালু ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হক ও তার ছেলে সুমন মিয়া। সরেজমিন তথ্যানুসন্ধানে গিয়ে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ৬নং বেতকাপা ইউনিয়নের সাকোয়া ব্রীজ সংলগ্ন উত্তরপাশের্^ সাকোয়া গ্রামের মোজাম্মেল হক ও তার ছেলে সুমন মিয়া দীর্ঘদিন থেকে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাতভর তিনটি শ্যালোমেশিন দ্বারা বালু উত্তোলন করে থাকে এবং ভোর রাতেই শ্যালোমেশিন গুলো সরিয়ে ফেলা হয়। রাতভর যে বালু উত্তোলন করা হয় সকাল থেকেই বেশকিছু ট্রাক্টর দিয়ে সারাদিন সেই বালু বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এলাকাবাসী আরও জানায়, উক্ত বালু ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হক ও তার ছেলে সুমন মিয়া একই কৌশলে বছর ধরে বালু উত্তোলন ও বালু ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের কঠোর নজরদারীর ফলে পলাশবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে বালু উত্তোলন ও বালু ব্যবসা বন্ধ হলেও ওই চতুর এই বালু ব্যবসায়ী সুমনের বালু উত্তোলন আজও বন্ধ হয়নি। তাই উক্ত বালু ব্যবসা বন্ধসহ সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।