কক্সবাাজরের চকরিয়ায় স্যানিটেশন প্রযুক্তির পদক্ষেপ সমূহের বিস্তৃত পরিসরে বিভিন্ন গ্রাম ও সমাজে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে অনেক প্রতিষ্ঠান। টেকসই স্যানিটেশন ও জরুরী স্যানিটারি ল্যাট্রিন ও মল-মুত্র ধরে রাখার জন্য বাস্তুতান্ত্রিক স্যানিটেশন পরিবেশে মানব মল-মূত্র ব্যবহার উপযোগী ব্যবস্থা মানুষ নিয়ন্ত্রিত পরিপূর্ণ স্যানিটেশন পদক্ষেপে উজ্জ্বল উদাহরণ থাকলেও আজকাল ক্ষমতাধর মানুষ গুলো তা মানছেনা। স্যানিটেশন ব্যবস্থা বলতে বোঝানো হয়, মানববর্জ্য মল-মুত্র ও ব্যবহৃত পানির যথাযথ নিষ্কাশন ও সংরক্ষণ, নিরাপদ যায়গায় হওয়ার কথা থাকলেও প্রভাবশালী মহল তা মানছেন না। মানববর্জ্য ও ব্যবহৃত পানি যে প্রক্রিয়ায় নিরাপদে ব্যবহারযোগ্য করে রাখা দরকার তাকে স্যানিটেশন বলা হলেও সমাজে মোডল প্রকৃতির মানুষ গুলো নিজেদের সৃষ্টি করা কৃত্তিম সংকট সমুহের সাথে প্রতিবেশি শান্তশিষ্ট মানুষ গুলোকেও অ-স্বাস্ব্যকর পরিবেশে আবদ্ধ করে জিন্মাদশায় রেখেছে। এ ধারাবহিকতায় স্যানিটেশন প্রযুক্তির যুগে চকরিয়া েেপৗর এলাকায় এসবের বিপরীত। অনুসন্ধানে মিলেছে এমনই এক অ-মানবিক আচরন ও স্যানিটেশন প্রযুক্তিকে না মেনে ইচ্ছেমতো ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে চলাচলের রাস্তায়ই মল-মুত্র সংরক্ষণের ট্যাংকী স্থাপনের মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা। চকরিয়া কেন্দ্রীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক হেড েেমৗলানা ও চকরিয়া েেপৗরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের পুর্ববিনামারা গ্রামের বাসিন্দা মৃত েেমৗলভি নুরুল হোসাইন ও তার অপর ভাই দুবাই প্রবাসী আমির হোসেনের পরিবারের অন্তত ৫০ জন লোক সহ পাশের কৃষি জমিতে ও স্কুল মাদ্রাসায় যাতায়াতের নিয়মিত অন্তত ৫০ জন বিদ্যালয়গামী ছাত্র-ছাত্রী ও কৃষকের অভ্যন্তরীণ একমাত্র চলাচলের রাস্তার উপরেই, বাড়ীর ভেতর স্থাপন করা স্যানিটারী ল্যাট্রিনের মানববর্জ্য মল-মুত্র ফেলার জন্য কাচাঁ ট্যাংকী স্থাপন করেছেন চকরিয়া েেপৗরসভার সাবেক কমিশনার দেলোয়ার হোসেন প্রকাশ দেলা কমিশনার। সুত্র জানায়, একই এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন দেলা কমিশনার পিতা-আব্দুল কাদের তারা একে অপরেরর ভাই সম্পর্ক। েেমৗলভি নুরুল হোসাইনের বড় ছেলে ব্যাবসায়ী এনামুল কাদের জানান, পারিবারিক জমিজমা বা কলহ থাকলেও তাদের পরিবারেরর সকল ওয়ারীশগন স্ব স্ব জমিতে নির্দিষ্ট েেচৗহর্দির আদলেই সবাই বসবাস করে আসছেন। কিন্তু, চাচা দেলা কমিশনার বিনা উস্কানিতেই তাদের হাটাচলার পথে বাড়ীর ভেতর স্থাপন করা স্যানিটারী ল্যাট্রিনের মল-মুত্র সংরক্ষণে কাচাঁ ট্যাংকী স্থাপন করে একদিকে চলাচলে বিঘœ ঘটাচ্ছে অন্যদিকে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে কোমলমতী শিশু-কিশোর সহ সব বয়সী স্থায়ী বসবাসকারী শতাধিক মানুষজনকে এক প্রকার জিন্মী করে রেখেছেন। তিনি বলেন, সামাজিক ভাবে সমাধানের চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি সংশ্লষ্ট কতৃপক্ষ বরাবর বিষয়টি নিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন বলে প্রতিবেদককে জানান।