মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত লালমোহনে ডা. আজাহার উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সভাপতিকে সংবর্ধনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা সিংড়ায় পরিবেশ রক্ষার্থে ৫৩৬টি ডাস্টবিন বিতরণ কাজী আজিম উদ্দিন কলেজে শিক্ষার্থীদের সাথে ছাত্রদলের ৩১ দফা নিয়ে মতবিনিময় সভা পটুয়াখালীতে শিক্ষক দম্পতি হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন টুঙ্গিপাড়ায় ভিক্ষুক ও হতদরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলো সমাজসেবা অফিস জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের আওতায় এনে সহায়ক কর্মচারী অন্তর্ভুক্ত ও বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় গঠনের নিমিত্তে দাবি পেশ দাউদকান্দিতে সড়কের মাটি ধসে পড়ল খালে, দুর্ঘটনার আশংকা সীতাকুন্ডে বিতর্কিত মাদ্রাসা পরিচালকের করা মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে মানববন্ধন

আশ্বিনায় শেষ হচ্ছে আমের মৌসুম

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

এখন বছরের প্রায় ছয় মাস মেলে গ্রীষ্মের রসালো ফল আম। তবে মৌসুমের শেষ দিকের আম সারাদেশে নয়, চাষ হয় শুধু রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে। এদিকের মাটি নাবি জাতের আমচাষের জন্য উপযুক্ত। জেলার বিভিন্ন জায়গায় তাই এখনো ঝুলছে আশ্বিনা জাতের আম। এ আম থাকবে আরও ২০ দিন। আকারে বেশ বড় জাতের এ আম জেলার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে সারাদেশে। মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে শিবগঞ্জ উপজেলার শহিদুলের বাগানে গিয়ে দেখা যায় থোকায় থোকায় ঝুলছে আশ্বিনা জাতের ফ্রুট ব্যাগিং করা আম। তিনি বলেন, এ বছর আমার প্রায় ৬শ মণ আম ছিল। গত ১৫ দিন আগে থেকেই কানসাট বাজারে বিক্রি শুরু করেছি। প্রথমে ১২শ থেকে ১৫শ টাকা মণ দরে বিক্রি করলেও এখন দ্বিগুণ দাম পাচ্ছি। তাই গতকাল থেকে কাঁচা আম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছি আরও বেশি দামের আশায়। এখন বাগানে আমার প্রায় ৫০ মণ আম আছে। এগুলোর মধ্যে শুধু পাকা আমগুলো বিক্রি করছেন তিনি।
মুসলিমপুর এলাকার আমচাষি বাসির আলী বলেন, আমি টাকার অভাবে এ বছর আমে ফ্রুট ব্যাগিং করতে পারিনি। এখন মনে হচ্ছে ভালোই করেছি। কারণ বাজারে ফ্রুট ব্যাগিং করা আমের চেয়ে নন-ফ্রুট ব্যাগিং আমের দামই বেশি। বর্তমানে বাগানে প্রায় ৩০ মণ আম আছে। আশা করছি এ আম বিক্রি করেই লাখ টাকার বেশি পাবো।
শ্যামপুর ইউনিয়নের আমচাষি ইসমাইল হোসেন জানান, মাত্র ৩০ মণ আশ্বিনা ফ্রুট ব্যাগিং করা আম নিয়ে বাগানে পড়ে আছি একটু বেশি দাম পাওয়ার আশায়। আরও ১০ দিন থাকবো। বাজার আরও বাড়তে পারে। তবে আম অনেক নষ্ট হচ্ছে। এজন্য প্রতিদিন পরিচর্যা করে যাচ্ছি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মুহাম্মদ নজরুল বলেন, আমের সময় প্রায় শেষ। কিন্তু শিবগঞ্জ, গোমস্তাপুর, ভোলাহাট উপজেলার কিছু বাগানে আশ্বিনা জাতের আম আছে। এই জায়গাগুলোর মাটি ভালো হওয়ায় আম নষ্ট কম হয়, তাই রাখা যায় বেশিদিন। এই আম বাজারে পাওয়া যাবে প্রায় আরও এক মাস। তবে এখন আমের বেশি দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। এ বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জে আড়াই লাখ মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।- ইসলাম জাগো নিউজ




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com