ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ কে শিক্ষণীয় হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। কোন মাদকসেবী মাদক বিক্রেতা যুবলীগে থাকতে পারবেনা, যারা দলের সুযোগ গ্রহণ করতে চায় এই সব হাইব্রিড কর্মীকে দলের নেতা বানানো যাবেনা। যারা যুবলীগকে ব্যবহার করে আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হবেন তাদের যুবলীগ করার দরকার নাই। যুবলীগ দলের জন্য কঠোরভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। যুবলীগ আওয়ামী লীগের হৃদয়ের স্পন্দন হতে চায়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাসের রাজনীতির ধারাকে বদলে দিতে চায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক সংজ্ঞাকে পরিবর্তন করতে চায়, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ জননেত্রী শেখ হাসিনার সবচেয়ে বেশি বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হিসেবে বাংলাদেশ ভূমিকা রাখতে চায়। আমরা নেতাদের, দলের এবং নেত্রীর, আন্দোলনের, খুনি তারেকের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার, রাজাকারদের প্রতিহত করার প্রয়োজনে সংগঠনকে সুসংগঠিত করতে হবে। সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ার জন্য বঙ্গবন্ধু যে সংগ্রাম করেছিলেন বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন যে আত্মত্যাগ করেছিলেন সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সদ্য স্বাধীন দেশে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করে যুবসমাজের প্রাণশক্তি প্রাণের স্পন্দন কে ঐক্যবদ্ধ করে সেইদিন তার ভাগিনা বিশিষ্ট সাংবাদিক কলামিস্ট শেখ ফজলুল হক মনির নেতৃত্বে যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত করেন। সেই বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ইতিহাসের দায?িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ সবসময়ই বঙ্গবন্ধুর সাথে ছিল এবং জীবন দিয়েছিল ৭৫ রে যখন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরে যাতে করে কোনো শক্ত প্রতিরোধ গড়ে উঠতে না পায়। কারণ আমরা পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরে রাজপথে জীবন দেওয়া রক্ত দেওয়ার ব্যর্থতা আমাদের ছিল। এর দায় এদেশের ছাত্র সমাজ যুব সমাজ আমাদের আছে, কিন্তু বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের এই দায় নাই, বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে পিতা মুজিবকে হত্যা করার পূর্বে বেগম মুজিবকে হত্যা করার পূর্বে শেখ জামাল, শেখ কামাল, শেখ রাসেল কে হত্যা করার পূর্বে শেখ ফজলুল হক মনি কে হত্যা কারা হয়েছিল তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি কে হত্যা করা হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর বুলেট লেগেছিল বুকের মাঝখানে পিছনে নয়, বিশ্বাস ঘাতকের বুলেট লাগে পিছনে যা লেগে ছিল খুনি জিয়াউর রহমানের চট্টগ্রামে পিছনে পালিয়ে যেতেছিল এই সময়ে। বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করার পূর্বে শেখ ফজলুল হক মনিকে হত্যা করা হয়েছিল রক্ত দিয়ে জীবন দিয়ে শেখ ফজলুল হক মনি বঙ্গবন্ধুর প্রতি রক্তঋণ শোধ করে গিয়েছিলেন আর তারই রক্তের বলবো ধারার মধ্য দিয়ে আজকে বাংলা দেশ আওয়ামী যুবলীগ। টাঙ্গাইলে ধনবাড়ীতে কর্মী সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম মেম্বার এ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ ,ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগ এর কার্যালয়ে গতকাল বিকেলে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ধনবাড়ী উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক বিশাল কর্মী সভার আয়োজন করা হয়। নাসিরুজ্জামান মিলন এর সঞ্চালনায়, মোঃ সামছুল আলম এর সভাপতিত্বে, উক্ত কর্মী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মেহেরুল হাসান সোহেল, টাঙ্গাইল জেলা যুবলীগের সভাপতি রেজাউর রহমান চঞ্চল, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন মানিক, এছাড়াও অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হারুনার রশিদ হীরা, ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ ফারুক আহমাদ ফরিদ, আরো বক্তব্য রাখেন জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোঃ মনিরুজ্জামান মিন্টু, উপদপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ মহসীন রেজা, সহ সম্পাদক মোঃ মোশারফ হোসেন মুসা খন্দকার নাহিদ আল ওয়ালিদ রনি সাংগঠনিক সম্পাদক ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ আশরাফুল আলম পাবেল, সহ-সাধারণ সম্পাদক ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ মোঃ আলমগীর হোসেন আলম সহ-সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী যুবলীগ অনুষ্ঠানের শুরুতেই বক্তব্য রাখেন, মুশুদ্দী ইউনিয়নের মোঃ- জামিল হোসেন, সদস্য ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ, বীরতারা ইউনিয়নের মোঃ-আল মামুন, বানিয়াজান ইউনিয়নের, হাবিবুর রহমান, ধোপাখালী ইউনিয়নের সোহাগ খান, যদুনাথপুর ইউনিয়নের মোঃ-নজরুল ইসলাম বিদ্যুৎ, সহ ধনবাড়ী উপজেলা যুবলীগের নেতৃবৃন্দ। আরো উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল জেলা যুবলীগ, ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ ও ভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।