শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
জব্দ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর রিট আরেক হত্যা মামলায় সাবেক বিচারপতি মানিককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান উৎপাদনে ফিরলো কর্ণফুলী পেপার মিল ২০৫০ সালের মধ্যে ৪ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণে দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, দলবল নিয়ে ঘুরছেন পার্কে পিআইবির নতুন ডিজি ফারুক ওয়াসিফ, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এম আবদুল্লাহ ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পোশাক শিল্প আইন আপনার হাতে তুলে নেয়ার কারো কোনো অধিকার নেই :স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বললেন মির্জা ফখরুল

চাঁদপুরে ১০ লাখ মিটার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ, আটক ১০

কামরুল ইসলাম চাঁদপুর :
  • আপডেট সময় রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২

পদ্মা ও মেঘনা নদীতে জাটকা নিধন বিরোধী বিশেষ অভিযান চালিয়েছে নৌ পুলিশ। শনিবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চল প্রধান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযানে নৌ পুলিশের এই কর্মকর্তা, সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলায়েত হোসেন এবং চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুজাহিদুল ইসলামকেও নদীতে ফেলা নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল তুলে আনতে দেখা গেছে। এ সময় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল দিয়ে নদীতে জাটকা নিধনের সময় ১০ জেলেকে আটক করা হয়। একই সঙ্গে ১০ লাখ মিটার নিষিদ্ধ কারেন্ট জালসহ বেশকিছু জাটকা জব্দ করা হয়। পরে আটককৃত জেলেদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়। অভিযানে অংশ নেওয়া নৌ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান জানান, পদ্মা ও মেঘনায় জাটকা সংরক্ষণে একাধিক অভিযান চালানো হচ্ছে এবং এমন অভিযান আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো জানান, জাটকা নিধনে জেলেরা ঢাল হিসেবে তাদের শিশুদের ব্যবহার করছে। এমন পরিস্থিতিতে নদীতে বেশ সতর্কতার সঙ্গেই অভিযান চালাতে হচ্ছে। এদিকে, চাঁদপুরে জাটকা সংরক্ষণ অভিযানে শুধু নৌ পুলিশই নয়, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডদের বেশ কয়েকটি দলকেও নদীতে অভিযান চালাতে দেখা গেছে। তবে জাটকা সংরক্ষণে এবং জেলেদের সচেতন করতে যাদের মূল দায়িত্ব সেই মৎস্যবিভাগের কাউকে অভিযানে অংশ নিতে দেখা যায়নি। একটি সূত্র জানিয়েছে, গত শুক্রবার মৎস্য অধিদপ্তরের একজন উপপরিচালক চাঁদপুরে জাটকা সংরক্ষণ পরিদর্শনে আসেন। এ সময় তাকে নিয়ে লোক দেখানো একটি অভিযানে নদীতে যায় জেলা মৎস্য কর্মকর্তাসহ আরো কয়েকজন। পরে কয়েকটি ফটোসেশন করে তারা নদী থেকে ফিরে আসেন। প্রসঙ্গত, মার্চ-এপ্রিল এই দুই মাস জাটকা সংরক্ষণ মৌসুম। ওই সময় পদ্মা ও মেঘনাসহ দেশের ছয়টি অভয়াশ্রমে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে। তবে এখন যে অভিযান চলছে তা বিগত নভেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত আট মাসব্যাপী বিশেষভাবে জাটকা সংরক্ষণ এবং নিষিদ্ধ কারেন্ট জালের বিরুদ্ধে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com