শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
বিশ্বমানের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে : রাষ্ট্রপতি রাসূল (সা.)-এর সীরাত থেকে শিক্ষা নিয়ে দৃঢ় শপথবদ্ধ হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে—ড. রেজাউল করিম চৌদ্দগ্রামে বাস খাদে পড়ে নিহত ৫, আহত ১৫ চাহিদার চেয়ে ২৩ লাখ কোরবানির পশু বেশি আছে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রাজনীতিবিদেরা অর্থনীতিবিদদের হুকুমের আজ্ঞাবহ হিসেবে দেখতে চান: ফরাসউদ্দিন নতজানু বলেই জনগণের স্বার্থে যে স্ট্যান্ড নেয়া দরকার সেটিতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার মালয়েশিয়ার হুমকি : হামাস নেতাদের সাথে আনোয়ারের ছবি ফেরাল ফেসবুক হামাসের অভিযানে ১২ ইসরাইলি সেনা নিহত আটকে গেলো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের অর্থ ছাড় গাজানীতির প্রতিবাদে বাইডেন প্রশাসনের ইহুদি কর্মকর্তার লিলির পদত্যাগ

জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করুন, অপশক্তির ধ্বংস অনিবার্য : ডা. শফিকুর রহমান

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২২

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে জাতিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাই। অপশক্তির পরাজয় ও ধ্বংস অনিবার্য।
গতকাল শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠিত ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠার তা-বে নির্মমভাবে শাহাদাত বরণকারীদের স্মরণে রাজধানীর একটি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, দেশে এখন দুর্বিষহ অবস্থা বিরাজ করছে। মানুষের সকল অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। বিচারের নামে অবিচার চাপানো হয়েছে। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নেই। কথা বলারও অধিকার নেই। মানুষের মান সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার নেই। এক কথায় জাতি এখন সর্বহারা জাতিতে পরিণত হয়েছে। এ অচলাবস্থা সৃষ্টি করার জন্যই পরিকল্পিতভাবে ২৮ অক্টোবরের ঘটনা ঘটানো হয়েছিল।
সরকারকে তিনি বলেন, ক্ষমতা কারো চিরদিন থাকে না, আপনাদের যাওয়ার পালা এসেছে। বুদ্ধিমানের পরিচয় দিয়ে জাতির কোনো ক্ষতি না করে বিদায় নিন। ২৮ অক্টোবর আমাদের ভাইয়েরা জীবন দিয়েছেন। কোনো অন্যায়ের সাথে আপস করেননি। তেমনি আমাদের এ প্রিয় সংগঠন কোনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল যথাক্রমে এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ ও মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ। নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন শহিদ হাফেজ গোলাম কিবরিয়া শিপনের বাবা মো: তাজুল ইসলাম ও শহিদ সাইফুল্লাহ মোহাম্মাদ মাসুমের গর্বিত বাবা মাহতাব উদ্দিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির আবদুস সবুর ফকির, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট ড: হেলাল উদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন, মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন খান।
আরো উপস্থিত ছিলেন মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য হাফিজুর রহমান, শাহীন আহমদ খান, আবদুস সাত্তার সুমন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে মহানগর শিল্পীগোষ্ঠী শহিদী গান পরিবেশন করেন। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের অভ্যুত্থান আমরা দেখেছি, স্বাধীনতার পরের বাংলাদেশ আমরা দেখেছি। মানুষের বাঁচার অধিকার, বিচার পাওয়ার অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার অঙ্গীকার নিয়ে যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন, তারাই মানুষের সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন। তারা শেষ পেরেকটা মেরেছিলেন বাকশাল গঠনের মধ্য দিয়ে।
ডা. শফিক আরো বলেন, ২৮ অক্টোবরের ঘটনায় তারা জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরের কিছু মানুষকে দুনিয়া থেকে বিদায় করার জন্য এ কাজ করেনি, তারা এ কাজ করেছিল এ দুই সংগঠনে যারা নেতৃত্ব দেন, তাদেরকে নির্মমভাবে, পাশবিক কায়দায় দুনিয়া থেকে বিদায় করার মাধ্যমে গোটা জাতির অন্তরে ভয় ধরিয়ে দিতে।
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে তারা বেছে নিয়েছিল, কারণ, তাদের কাছে স্পষ্ট ছিল, এ সংগঠন বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ, দেশপ্রেম ও দ্বীনের ব্যাপারে কারো সাথে আপস করে না। আপস করতে জানে না। সুতরাং এ পরীক্ষিত দেশপ্রেমিক, ঈমানদার শক্তিকে যদি আঘাত দিয়ে শেষ করে দেয়া হয়, তাহলে বাকি সব এমনিই ভেসে যাবে। আল্লাহর ইচ্ছায় ওই দিন তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়নি। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবির শেষ হয়ে যায়নি। এখন এ সংগঠনগুলোকে ঘিরেই দেশের মজলুম মানুষ স্বপ্ন দেখে। বেঁচে থাকার স্বপ্ন, দুঃসহ অবস্থা থেকে বের হয়ে আসার স্বপ্ন।
তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবরের ঘটনা দেশ ও জাতির জন্য লজ্জার, জামায়াতে ইসলামীর জন্য কষ্টের, শহিদ পরিবারগুলোর জন্য গর্বের।
তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার জানিয়ে দিতে চাই, আমাদের ভাইয়েরা যেমন অন্যায়ের সাথে আপস করেননি, তেমনি আমাদের এ প্রিয় সংগঠন কোনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না। ওই দিন নেতৃবৃন্দকে হত্যা করতে ব্যর্থ হয়ে তারা বাঁকা পথ বেছে নিয়েছিল। ওই বাঁকা পথেই সাজানো ও পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসে মামলা মোকদ্দমা দিয়ে, মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে, হাজারো কেলেঙ্কারিতে পরিপূর্ণ বিচারিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নেতৃবৃন্দকে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, দুনিয়ার ইতিহাসে এ রকম বিচারের অনেক প্রমাণ রয়েছে। বিচারের নামে যে সমস্ত প্রহসন করা হয়েছে, উপযুক্ত সময়ে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিকে আবারো সুষ্ঠু বিচার হয়েছে। আমরা ওই দিনের অপেক্ষায় আছি। আমরা এ জগতে যদি বিচার নাও পাই, তাহলে এমন একটা জায়গা আছে, যেখানে শহিদেরা হবেন বাদি, আর খুনীরা হবেন আসামি, কোটি জনতা হবে সাক্ষী। ওই বিচারে শহিদরা জিতবেন আর খুনিরা চূড়ান্তভাবে লাঞ্চিত হবেন।
আমিরে জামায়াত বলেন, এ দেশে খুনি কে? ধর্ষক কে? লুণ্ঠনকারী কারা? অর্থ পাচারকারী কারা? আল্লাহ এটা জনগণকে দেখিয়ে দিচ্ছেন। আল্লাহ এভাবেই জালিমদের উপযুক্ত প্রতিদান দিয়ে থাকেন। দুঃশাসন যারা জাতির ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে দমিয়ে রাখতে চাচ্ছেন, তাদেরকে শক্ত বার্তা দিতে চাই, মেহেরবানী করে নিজেদের হিসাব নিকাশ করে নেন। ক্ষমতা কারো চিরদিন থাকে না। আপনাদের যাওয়ার পালা এসেছে। ভালোয় ভালোয় জাতির কোনো ক্ষতি না করে বিদায় নিন। তিনি বলেন, সেটি হবে আপনাদের জন্য বুদ্ধিমানের পরিচয়। কিন্তু আবারো যদি হঠকারিতার রাস্তায় হাঁটেন, জাতিকে যদি হঠকারিতার দিকে ঠেলে দেয়ার চেষ্টা করেন, তাহলে আল্লাহ তায়ালা শুভ ফায়সালা দিয়ে জাতিকে সাহায্য করবেন। তখনকার পতন হবে অত্যন্ত শোচনীয়, লজ্জাজনক ও অত্যন্ত অপমানজনক। ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামী এ দেশে আল্লাহর দ্বীন কায়েম, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক সার্বজনীন কল্যাণরাষ্ট্র কায়েমের যে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে, ইনশাআল্লাহ এ থেকে এক চুল পরিমাণও নড়বে না। ওই অঙ্গীকার বুকে ধারণ করেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। জাতির প্রতি বিশেষ করে মজলুমবিরোধী দল ও জনগণের প্রতি আহ্বান, আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই। যেকোনো ধরনের বিভ্রান্তিকর, বিভেদ সৃষ্টিকারী কোনো বক্তব্য যেন আমরা না রাখি। সবগুলো থেকে বিরত থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতিকে সামনের দিকে নিয়ে যাই। অপশক্তির পরাজয়, ধ্বংস অবসম্ভাবী। হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের আগে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতার পক্ষ থেকে লগি-বৈঠা নিয়ে বঙ্গভবন ঘেরাও এর ডাক দেয়া হয়েছিল। এ ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণ বেআইনি ও অবৈধ। তার নিদের্শেই ওই দিন আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা তা-ব চালিয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন জঘন্য হত্যাকা- আর নেই।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে এ সংক্রান্ত মামলার পুনঃতদন্ত দেয়া হয়। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে পুরো মামলাই প্রত্যাহার করে নেয়। মূলত বিচারহীনতার জন্মদাতা আওয়ামী লীগ, পৃষ্ঠপোষকও আওয়ামী লীগ। তিনি জনগনকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ২৮ অক্টোবর একটা কলঙ্কিত দিন। ওই দিন লগি-বৈঠার সন্ত্রাসে ১৪ জন ভাই শাহাদাত বরণ করেছিলেন। আমরা এর প্রতিশোধ নেবো আল্লাহর দ্বীনের কাজকে সমুন্নত করার মাধ্যমে। এখন তারা আমাদেরকে জেল-জুলুমের হুমকি দিয়ে আন্দোলন স্তব্ধ করতে চায়। আমরা অতীতে কোনো হুমকির পরোয়া করিনি। আজকের এ দিনে আমরা প্রতিজ্ঞা করতে চাই, আমরা জীবন দেবো, কিন্তু কারো কাছে মাথা নত করব না।
অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ২৮ অক্টোবরের লড়াই ছিল লগি-বৈঠাধারী, মানবতাবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে ইসলামী পতাকাবাহী শক্তির লড়াই। এ লড়াইয়ে নৈতিকতার বিজয় হয়েছে, পরাজয় হয়েছে পশুত্ব ও বর্বরতার। তিনি বলেন, লগি-বৈঠার তা-বের ধারাবাহিকতায় জাতি আজ অধিকার হারা। ১৬ বছর ধরে মুক্তির জন্য মানুষ হাহাকার করছে। মানবতা মুক্তির জন্য ফরিয়াদ জানাচ্ছে। এমন একটা মানুষও পাওয়া যাবে না, যারা এ অপশক্তির হাত থেকে মুক্তি না চায়। এটাই হচ্ছে ২৮ অক্টোবরের একটা বিজয়। এ বিজয় আনুষ্ঠানিক বিজয়ে পরিণত হবে।
সভাপতির বক্তব্যে নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ২৮ অক্টোবরের নির্মম হত্যাকা-ের টার্গেট ছিল জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যা করে নেতৃত্ব শূন্য করার। কিন্তু তাদের ওই ইচ্ছা পূরণ হয়নি। তিনি বলেন, তার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা হারিয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে জোরপূর্বক বাতিল করে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার ষড়যন্ত্র পাকাপোক্ত করেছে।
তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবর যে নৃশংসতা আমরা দেখেছি, এ নৃশংতার জন্য তারা বিচারের মুখোমুখি হবে ইনশাআল্লাহ। তিনি বলেন, ওই দিন কয়েকজন ভাই জীবন দিলেও আমরা আমাদের অবস্থান সমুন্নত রাখতে পেরেছি। এতে প্রমাণিত হয়েছে, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও ইসলামের বিরুদ্ধে যতই ষড়যন্ত্র হোক না কেন, দেশপ্রেমিক সংগঠন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীসহ দেশের সচেতন জনগণ বাতিলের হাতে দেশকে তুলে দেবে না। তিনি ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় দেশকে কল্যাণরাষ্ট্রে পরিণত করতে দেশপ্রেমিক জনতাকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ২৮ অক্টোবর আমাদের প্রেরণা। শহিদের রক্ত রাঙ্গানো পথ ধরেই বিজয় আসবে, ইনশাআল্লাহ।
আবদুস সবুর ফকির বলেন, আমরা রাসূল সা:-এর সময়ে হিন্দাকে দেখি নাই। কিন্তু ওই দিন পল্টনের নৃশংসতা হিন্দাকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছে।
ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ২৮ অক্টোবরের চক্রান্তের ধারাবাহিকতায় ষড়যন্ত্র করে ভোটারবিহীন ও নৈশ ভোটের মাধ্যমে বর্তমান সরকার এখনো ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দিন আদর্শ ও নৈতিকতার কাছে আদর্শহীনতার পরাজয় হয়েছিল। প্রেস বিজ্ঞপ্তি




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com