রাজনীতির মাঠ সব সময়ই ভঙ্গুর। বৃটিশ আমলের রাজনীতি ছিল ভারতবর্ষের মধ্যে নিজেদের ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার তোরজোর। অতীত প্রোফাইল অনুযায়ী প্রায় একশত বছর শাসন করে আসছিল। তৎকালীন সময়ে পাক ভারত থেকে শুরু হয় নোংরা মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ। আর বর্তমান সময়ে রাজনীতির মাঠ বড়ই নিষ্ঠুর। উপজেলা পর্যায়ের রাজনীতির মাঠ বড়ই পিচ্ছিল ও ক্ষণস্থায়ী ।আর গাও- গ্রামের রাজনৈতির প্লাটফর্ম আরু কূটকৌশলী। তাই দারুণ হিসাব নিকাশ করে স্থানীয় রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে হয়। সঠিক ছক অনুযায়ী এবং চমৎকার চিন্তা ভাবনা নিয়ে মাঠে থাকতে হয় স্ব স্ব নেতা কিংবা কর্মীদের। আর সেই চিন্তা ভাবনা থেকে বাংলাদেশের রাজনীতির অন্যতম নক্ষত্র,অকুতোভয় সৈনিক পল্লী বন্ধু এরশাদ। আর আমরাও সুপ্রিয় পাঠকের জন্য বলছিলাম জাতীয় পার্টির স্থানীয় এক নেতার কথা।অতীত ঐতিহ্য নিয়ে সেই বাংলার রতœ পল্লী বন্ধু এরশাদের রাজনীতির নীতি ও আদর্শের সৈনিক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছে পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলা শাখার জাতীয় যুব সংহতি পার্টির একজন ত্যাগী নেতা। তৃণমূল পর্যায়ে হাঁটি হাটি পা-পা করে আজ একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। শত বাঁধা অতিক্রম করে আজ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে জাতীয় পার্টির যুব সংহতির নেতৃত্ব দিয়ে দারুণ খোশমেজাজে। আর আমরাও ঝটপট সেই কর্মী বান্ধব নেতার কথাই বলছিলাম। সদা হাস্য উজ্জ্বল প্রয়াত শ্রী মাখন কর্মকারের সুযোগ্য সন্তান বাবু কৃষ্ণ কর্মকার। স্বরূপকাঠির রাজনৈতিক মাঠে জাতীয় পার্টির যুব সংহতি নিয়ে টিকে থাকার মিশনে ব্যাস্ত।বিগত সময়ে তৃণমূল পর্যায়ে দারুণ সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলছে। স্থানীয় রাজনীতির মাঠে জাতীয় পার্টির বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও সহমত পোষণ করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। সময়ের আলোচিত যুব সংহতির নেতা বাবু কৃষ্ণ কর্মকার এরশাদের রাজনীতির মূলমন্ত্র থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে জাহির করতে সক্ষম হয়েছে আপন মহিমা দিয়ে। অবশ্য স্থানীয় রাজনীতির মাঠে জাতীয় পার্টির অবস্থান আহমরি নয়।তবে এতকিছুর পরেও সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে নেতা কর্মীদের মাঝে কৃষ্ণ কর্মকার। স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে পৌর সভা ও উপজেলা পর্যায়ে রাজনীতির চর্চা চলছে ধীর গতিতে। অবশ্য সবকিছু উপেক্ষা করে যুব সংহতির রাজনীতির মাঠ দারুণ চাঙা। আর সেই রাজনৈতিক নেতাদের নায়ক কৃষ্ণ কর্মকার। পরিপাটি পরিবেশ তৈরি করে পিরোজপুর জেলা যুব সংহতির শীর্ষ নেতাদের সুনজরে থেকে ইতিমধ্যে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। রাজনৈতিক মেধা ও দূরদর্শীতা দিয়ে পিরোজপুর জেলা জাতীয় যুব সংহতির সভাপতি মোঃ বশির আহমেদ ভাই, যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান সংহ তোতা ভাই ও জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কামাল সিকদারের দারুণ আস্থা ভাজন রয়েছে। তবে ভিন্ন কথা বলেন জেলার স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সভাপতি মোঃ তৌনিদুল হক তনিক বলেন, আমার দেখা মতে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে যুব সংহতি পার্টির নেতা বাবু কৃষ্ণ কান্ত কর্মকার বেশ সক্রিয় স্থানীয় রাজনীতির মাঠে। পাশাপাশি স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মোঃ সাইফুল ইসলাম সহ পৌর সভর যুব সংহতি। পার্টির সভাপতি মোঃ নূরুল ইসলাম নূরু, মোঃ তরিকুল ইসলাম তালুকদারের সুনজরে রয়েছে। এদিকে কৃষনো কান্ত কর্মকার সোহাগদল আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সন্মানিত সদস্য, ইন্দুরহাট বন্দর কমিটির নির্বাচিত সদস্য, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের নির্বাহী সদস্য ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলার দপ্তর সম্পাদক। পাশাপাশি রাজনীতির মাঠে রয়েছে দারুণ সক্রিয়। আর সেই কারণে সমগ্র জেলা সহ স্থানীয় বেশির ভাগ নেতাদের কাছে আস্থার প্রতিক।এব্যাপারে জেলার ও স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা কথা বলার চেষ্টা করেন জেলার নেতা মোঃ বশির ভাইয়ের সাথে। সরাসরি কথা হয়নি তবে ডিজিটাল যুগে মোবাইল ফোনে কথা হয়। তিনি অকপটে গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষনো কর্মকার দারুণ জনপ্রিয় হচ্ছে। সাধারণ কর্মীদের সাথে চমৎকার বোঝাপড়া রয়েছে। আগামীর জন্য যুব সংহতির আর্শীবাদ বয়ে নিয়ে আসবে। নিঃসন্দেহে যোগ্যতার পরিচয় দিয়ে আমাদের সকলের সুনজরে কৃষনো কর্মকার পার্টির জন্য মঙ্গল বয়ে নিয়ে আসবে কিন্তু। তবে ভিন্ন কথা বলেন স্বরূপকাঠি উপজেলার জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মোঃ সাইফুল ইসলাম, তরিকুল ইসলাম তালুকদার ও স্বরূপকাঠি উপজেলার মোঃ নূরুল ইসলাম। গণমাধ্যম কর্মীদের জ্ঞাতার্থে বলেন আসলেই স্বরূপকাঠি উপজেলা শাখার জাতীয় যুব সংহতির নেতা কৃষনো ধীরে ধীরে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। দলের প্রতি শ্রদ্ধা ও গভীর ভালবাসা দিয়ে আজ সকলের আস্থা ভাজন হতে সক্ষম হয়েছে। নিঃসন্দেহে যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে আমাদের স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা সুপরিচিত পায়। দলমত নির্বিশেষে সকলের সুনজরে রয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে জাতীয় পার্টির যুব সংহতির নেতা বাবু কৃষ্ণ কর্মকারের সাথে। একান্ত আলাপ চারিতায় গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বুঝমান হওয়ার পর থেকেই পল্লী বন্ধু হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের ভক্ত হই। আর সেই কারণে হাঁটি হাটি পা করে আজ একটা পর্যায়ে আসতে সক্ষম হয়েছই। আমি আমার জ্ঞানের পরিধি থেকে শিখতে সক্ষম হয়েছি একটা কথা। আর সেই কথা হল হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদের রাজনীতি। বাংলাদেশের উন্নয়ন মানেই পল্লী বন্ধু এরশাদের উন্নয়ন। গণমাধ্যম কর্মীদের আর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমি আমার মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত এরশাদের রাজনীতি নিয়ে থাকবো। বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে যেন এক এক জন এরশাদের জন্ম হোক।