শেরপুরে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) কার্যিনর্বাহী পরিষদের ৩১ কর্মকর্তা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এদের মধ্যে আধুনিক আল-আমিন জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী মো. ইলিয়াছ আলী সভাপতি ও মাতৃ জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী সজল কর্মকার সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন। বাজুস, শেরপুর জেলা শাখার কার্যিনর্বাহী পরিষদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন-২০২৩ পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট আইনজীবী শিবলু চন্দ্র দাস ১২ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ পরিষদের ৩১ জন কর্মকর্তা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার ঘোষণা দেন।রনির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান শিবলু চন্দ্র দাস ওইসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেলে তিনি বলেন, বাজুস, শেরপুর জেলা শাখার কার্যিনর্বাহী পরিষদে ৩১টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে ৩০টি পদে একজন করে প্রার্থী হন। শুধুমাত্র সহসাধারণ সম্পাদকের ৫টি পদের বিপরীতে ৬জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। তাদের মধ্যে সহসাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থী মো. ইসমাইল হোসেন তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। এর ফলে ৩১টি পদের সকল প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি বাজুস, শেরপুর জেলা শাখার নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা ছিল। বাজুস, শেরপুর জেলা শাখার নবনির্বাচিত কমিটির অন্যান্য কর্মকর্তারা হচ্ছেন সহসভাপতি পদে রাজন মালাকার, সুনীল কর্মকার, মনোয়ার হোসেন ও মোস্তফা কামাল; সহসাধারণ সম্পাদক পদে শিপলু কুমার নন্দী, সুমন কর্মকার, শঙ্কর কর্মকার, মোহাম্মদ আলী ও বাসুদেব পাল; কোষাধ্যক্ষ পদে আব্দুল মতিন এবং নির্বাহী সদস্য পদে ইউসুফ আলী, মাকসুদুর রহমান, রতন কর্মকার, রাসু দত্ত, আব্দুল জলিল, ইসহাক আলী, কমল চন্দ্র সরকার, বিকাশ মালাকার, বিপ্লব কুমার নন্দী, আতিকুর রহমান, সুবোধ কর্মকার, স্বপন কর্মকার, সাইফুল ইসলাম, আবু সাঈদ, নাজমুল হোসেন, আল আমিন, লিটন দেবনাথ, মানিক মিয়া ও বাতেন শেখ নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে নবনির্বাচিত সভাপতি ইলিয়াছ আলী ও সাধারণ সম্পাদক সজল কর্মকার এক বিবৃতিতে বাজুস, শেরপুর জেলা শাখার সকল সদস্য ও স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং তাঁদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সেইসাথে বাজুসের কেন্দ্রীয় সভাপতি সায়েম সোবহান আনভীরের সুদক্ষ নেতৃত্বে এবং দিকনির্দেশনায় সংগঠন পরিচালনায় সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তারা।