গত ২১ জানুয়ারি সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে তুরস্কের দূতাবাসের সামনে পবিত্র কুরআন পোড়ানো মতো ঘৃণ্য ঘটনা আবার সংঘটিত হয়েছে। উগ্র ডানপন্থী রাজনৈতিক দল হার্ড লাইনের বিতর্কিত নেতা রাসমুস পালুদান পুলিশি নিরাপত্তার
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামনে হারিয়ে যাচ্ছেন স্বজন। অসহায় দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কিছু করার নেই তাদের। অনেকের পেটে ক্ষুধা। তবু স্থির চোখে তাকিয়ে আছেন তুরস্ক, সিরিয়ার ধ্বংসাবশেষের দিকে। সরকারি হিসেবে
তুরস্ক ও সিরিয়ার ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। মঙ্গলবার সর্বশেষ তথ্যে তুরস্কে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৫৭৪ জন। আর সিরিয়ায় দুই হাজার ৫৩০। মোট দুই দেশে নিহতের
বিভিন্ন স্টেডিয়াম আর পার্কিং এরিয়ায় শত শত মৃতদেহ। কম্বলে ঢাকা লাশ। তার ভিতর দিয়ে শোকার্ত স্বজনরা খুঁজে ফিরছেন প্রিয়জনকে। সতর্কতার সঙ্গে মৃতদেহের মুখ থেকে কম্বল সরাচ্ছেন। চেষ্টা করছেন চিনতে। শনাক্ত
তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের গাজিয়ানতেপে সিরিয়া সীমান্তের কাছে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে নিহতের সংখ্যা প্রায় ১৮০০ । এরমধ্যে তুরস্কে মারা গেছেন কমপক্ষে ১০১৪ জন এবং আহত হয়েছেন প্রায় ২৫০০ জন। অপরদিকে
ফিলিস্তিনিদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে ইসরাইলের প্রতি বিশ্বের অন্তত ৯০টি দেশ একযোগে আহ্বান জানিয়েছে। ফিলিস্তিনি ভূখ-ে ইসরাইলের দখলদারির বিরুদ্ধে গত ৩০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় একটি প্রস্তাব পাস