সমাজের সর্বাঙ্গীণ কল্যাণকে ইসলাম গুরুত্ব দিয়ে থাকে। একটি সুখী-সমৃদ্ধ কল্যাণমুখী সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলাই ইসলামের মূল লক্ষ্য। তাই মানুষকে সমাজবোধ এবং সমাজের জন্য ত্যাগী হতে উজ্জীবিত হয়ে মানবকল্যাণ ও সৎকর্মে উদ্যোগী
সমাজবদ্ধতা মানবজীবনের এক অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সমাজ ব্যতীত মানুষ বসবাস করতে পারে না। মানুষ একে অপরের মুখাপেক্ষী। আর ধনী-গরিব মিলিয়েই মূলত একটি সমাজ। তাই বিভিন্ন সময়ে অসহায় দরিদ্রদের প্রতি সহায়তার
তু’মা ইবনে উবাইরিক মদিনার বনি জাফর গোত্রের মুসলিম পরিচয় প্রদানকারী এক মুনাফিক। সে ছিল অত্যন্ত কুটিল স্বভাবের। মুনাফিক হওয়ার পাশাপাশি চুরি করা, সত্য গোপন করা, অপবাদ দেয়া, খেয়ানত করা, মিথ্যা
বরকত হলো কল্যাণের সমৃদ্ধি। কোনো বিষয়ের স্বাভাবিক প্রাপ্তি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি হওয়াই হলো বরকত। বরকত আরবি শব্দ। বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে বলা যায়- প্রতুলতা, প্রাচুর্যতা ও প্রবৃদ্ধি। আল্লামা রাগিব ইস্পাহানি রহ: বলেন,
বরকত হলো কল্যাণের সমৃদ্ধি। কোনো বিষয়ের স্বাভাবিক প্রাপ্তি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি হওয়াই হলো বরকত। বরকত আরবি শব্দ। বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে বলা যায়- প্রতুলতা, প্রাচুর্যতা ও প্রবৃদ্ধি। আল্লামা রাগিব ইস্পাহানি রহ: বলেন,
পৃথিবীর আনাচে-কানাচে ইসলামের চর্চা ও তার সুমহান বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে তাবলিগ জামাতের অবদান অনস্বীকার্য। ১৯২৫ সালে ভারতের উত্তর-পশ্চিমা ল মেওয়াতের সাধারণ মানুষের মধ্যে দ্বিন প্রচারের কার্যক্রম শুরু হয়। কোরআন