হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা, উত্থান-পতন, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি মানব জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আল্লাহ তায়ালা সময় নামক চক্রটি এমনভাবে সাজিয়েছেন যে, এর কোনো অংশে দুঃখ, কান্না, বেদনা, পতন ও অপ্রাপ্তি রয়েছে, আবার কোনো কোনো অংশে
বনু দিনার গোত্রের এক আনসারি মহিলা। উহুদ যুদ্ধ থেকে ফেরার সময় সাহাবায়ে কেরাম তাকে সংবাদ দিলেন, আপনার স্বামী-ভাই-পিতা শহীদ হয়েছেন। মহিলা বললেন, আগে বলো, রাসূল সা: কেমন আছেন? সাহাবায়ে কেরাম
আজকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে ফেসবুককে আমরা বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। এর সাথে অন্য দিকগুলোর দিকে কমবেশি হামেশাই লেগেই আছি। অফলাইন বলুন আর অনলাইন বলুন, জন্মদিনকে আমরা ভাইরাসের মতো করেই দেখছি।
সুন্দর পথটি কে না ধরতে চায়? দৃষ্টি ও জ্ঞানের ভিন্নতায় সীমাবদ্ধ এই সুন্দরের ব্যাখ্যা একেকজনের কাছে একেকরকম। কারো কাছে কৃত্রিম জাঁকজমকপূর্ণ পথকে মনে হয় সুন্দর। মহান স্রষ্টা সর্বশক্তিমান আল্লাহ বান্দার
বিশ্বজগতের সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, লালনকারী ও পালনকারী হলেন মহান আল্লাহ। তাঁর মহত্ত্ব ঘোষণা, শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা হলো তাকবির, আর তাকবির হলো আল্লাহু আকবার অর্থাৎ আল্লাহ সবচেয়ে বড়। আল্লাহ এমন এক সত্তা
সুফিধারার আলেমরা বলেন, দৃষ্টি হলো অন্তরের জানালাস্বরূপ। এর মাধ্যমে বান্দা যেমন তার হৃদয় আলোকিত করতে পারে, তেমনি পারে অন্তর কলুষিত করতে। কোনো মুমিন যখন তার দৃষ্টি সংযত রাখে, তা দিয়ে