মহান আল্লাহর দুটি গুণবাচক নাম হলো ‘মুবদিয়ু’ ও ‘মুয়িদু’। ‘মুবদিয়ু’ হলেন যিনি অস্তিত্বহীন অবস্থা থেকে কোনো কিছুকে অস্তিত্ব দান করেন। আর ‘মুয়িদু’ হলেন যিনি কোনো অস্তিত্ববান বিষয় অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলার
তাফসির একটি গুরুত্বপূর্ণ শাস্ত্র। এটি সরাসরি কোরআনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ইসলামী জ্ঞান ও বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় নারীর পদচারণ থাকলেও প্রাচীন যুগ থেকে এই শাস্ত্রে নারীদের উপস্থিতি কম দেখা যায়। নি¤েœ আধুনিক
নবী-রাসুলদের উত্তরাধিকার : আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। তাদের সম্মানিত করেছেন ওহির জ্ঞান ও জীবন-বিধান দিয়ে। সেই ওহির জ্ঞান ও বিধি-বিধান মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য তিনি প্রেরণ করেছেন যুগে যুগে
মানুষ অগোছালো কিছু পছন্দ করে না, কারণ এটা মানুষের স্বভাববহির্ভূত বিষয়। যেহেতু মৃত্যু-পরবর্তী জীবনটা বেশ অগোছালো তাই সুরম্য ও সুবিস্তর গোছালো পৃথিবী রেখে মানুষ কিছুতেই মৃত্যু-পরবর্তী জীবনে পাড়ি জমাতে রাজি
নবী-রাসূলদের (আ.) কোনো না কোনো পেশা ছিল, তাঁরা অন্যের ওপর নির্ভরশীল হতেন না। বরং স্বীয় হস্তে অর্জিত রিজিক ভক্ষণ করাকে পছন্দ করতেন। মহানবী সা:কে প্রশ্ন করা হয়েছিল, কোন ধরনের উপার্জন
রাব্বুল আল-আমিন কিছু মানুষকে আখিরাতে শাস্তির সমান্তরালে দুনিয়াতেও লাঞ্ছিত করে থাকেন। দ্বিমুখী এ শাস্তি তাদের জন্য যারা আল্লাহর দেয়া বিধানের পরিপন্থী কাজে রত। এ সব মানুষের গর্হিত কর্ম, অযৌক্তিক বিদ্বেষ,