যারা ঈমানের নিয়ামত ও ইসলামের সুশীতল ছায়া থেকে বঞ্চিত তাদের কাছে বর্ণ, বংশ, ভাষা, ভূখণ্ড সংস্কৃতি, মতবাদ রাজনৈতিক দল ও দর্শন ইত্যাদি বিভিন্ন মানদ-ের ভিত্তিতে জাতীয়তা নির্ধারিত হয়। আর এ
আমি নারী; স্বাধীনতা চাই, তবে আমি নারীবাদী নই। ‘নারী স্বাধীনতা’ শব্দটা উচ্চারণ করলেই গায়ে লেগে যায় নারীবাদী নামক পদবির তকমা। কিন্তু কেউ জানতে চায় না নারী স্বাধীনতা বলতে কী বুঝি।
পরিশুদ্ধ, স্বচ্ছ ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থার নাম ইসলাম। এতে নেই বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি। যার প্রতিটি দিকই ভারসাম্যপূর্ণ। তাই সুন্দর ও উত্তম জীবন গঠনে ইসলামি জীবনাদর্শ গ্রহণের বিকল্প নেই। কারণ ইসলামের
মুসলিম সাম্রাজ্যগুলো এক সময় ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী। বুদ্ধিজীবী, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, সৎ ব্যবসায়ী, মেধাবী উদ্ভাবক সবখানেই মুসলিমরাই থাকতেন সবার আগে। তারা পৃথিবীকে নেতৃত্ব দিচ্ছিল গবেষণা আর উন্নয়নের ক্ষেত্রে। উত্তম নীতি, অবকাঠামো
আমাদের সমাজে পারস্পরিক ঝগড়া-বিবাদ ও শত্রুতা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে। ক্ষেত্রবিশেষে এ শত্রুতার আগুন বংশপরিক্রমায় কয়েক সিঁড়ি গড়াতে থাকে। এসব ঝগড়া-বিবাদের কারণ খতিয়ে দেখলে অর্থকড়ি ও জায়গাজমিই মূল কারণ হিসেবে
আজকাল অনেক ভাইবোনকে দেখা যায়, ছোট-বড় অনেক ধরনের ব্যবসা অনলাইনে করছেন। ব্যবসায় পণ্যের প্রচার-প্রচারণার ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে করে থাকেন। এই প্রচার-প্রচারণা ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টি থেকে নিষিদ্ধ নয়। মৌলিকভাবে এটি