কবর মানে সমাধি। ইসলামি বিধান মতে, মৃত ব্যক্তির দেহ দাফন বা সমাধিস্থ করা হয়। কবর দেয়ার জায়গাকে ‘কবরস্থান’ তথা সমাধিস্থল বলা হয়। মৃত্যুর পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত সময়টুকু মানুষ কবর
প্রতিটি সন্তানের জন্য পৃথিবীতে ভরসার কেন্দ্রস্থল হলো তার বাবা। ছোট-বড় সব আবদার পূরণ তো তার হাত ধরেই। আলাদিনের চেরাগের মতো সন্তানের সব বায়না পূরণের পাশাপাশি ভালো-মন্দ দেখাশোনা করা, কখনো কঠোর
পরকালের চিন্তা মানুষের পার্থিব জীবনকে সুশৃঙ্খল করে এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করে। এ জন্য পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে আল্লাহ মানুষকে আল্লাহর স্মরণ, ধর্মীয় দায়িত্ব ও পরকালীন জীবনের কথা স্মরণ করিয়ে
আল্লাহ তায়ালা কুরআন শরিফে বিভিন্ন নবী-রাসূলকে তাদের নামে ডাক দিয়েছেন। কুরআনের যে আয়াত সর্বপ্রথম নাজিল করা হয়েছে, সেখানেও আল্লাহ পাক নামের উপর গুরুত্ব দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন-‘পড়ো, তোমার রবের নামে যিনি
মহান আল্লাহ যুগে যুগে স্বৈরশাসকদের পাকড়াও করেছে। তারা নিজেদের সব ক্ষমতার অধিকারী ভেবে ঔদ্ধত্য দেখিয়ে জলিুম করেছিল। বিশ্ববাসীর জন্য আল্লাহ তাদের এমন দৃষ্টান্ত পেশ করেছে, যাতে পরবর্তীগণ তা থেকে শিক্ষা
বাবা অথবা মায়ের মৃত্যুর পর যেন সম্পদ বণ্টন নিয়ে সন্তানদের ভেতরে সংকট তৈরি না হয় এ জন্য কখনো কখনো তাঁরা তাঁদের জীবদ্দশায় সম্পদ বণ্টন করে দিতে চান। আবার কখনো অস্থাবর