ইতিহাসে চারজন মানুষ পুরো পৃথিবী শাসন করেছেন। তাঁদের মধ্যে হজরত সুলাইমান আ: ছিলেন অন্যতম। তাঁর শাসন শুধু মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, সমস্ত সৃষ্টিজগতের উপর তা চলত সমানভাবে। পশু-পাখিসহ সব
একজন প্রকৃত মুমিন কখনো অর্থলিপ্সু বা লোভাতুর হয় না। অহঙ্কারী হয় না; বরং আত্মমর্যাদাসম্পন্ন হয়। তার জীবনজুড়ে থাকে আত্মমর্যাদা, বিনয় ও নম্রতার সমাবেশ। যার দরুন জীবনের ভাঁজে ভাঁজে আত্মমর্যাদা তাকে
সুরা জুমা পবিত্র কোরআনের ৬২তম সুরা। এটি মদিনায় অবতীর্ণ। এর ২ রুকু, ১১ আয়াত। জুমা শব্দের অর্থ জনসমাবেশ। এ সুরায় বলা হয়েছে আকাশ ও পৃথিবীতে আল্লাহর একচ্ছত্র কর্তৃত্বের কথা। ইহুদিদের
কোনো বড় মানুষের কর্মকা- সম্পর্কে অবগত হতে হলে তাকে চিনতে হয়, জানতে হয়; এরপর তার প্রতি আবেগ-অনুভূতি ভালোবাসা সৃষ্টি হয়। কিন্তু এখানে যার কথা উল্লেখ করা হচ্ছে তিনি কোনো মানুষ
অর্থসম্পদ সঞ্চয় করা আমাদের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ ও দরকারি তেমনি অর্থসম্পদের সাথে সন্তান-সন্ততিও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে প্রয়োজনে, বিপদাপদ কিংবা গুরুত্বপূর্ণ যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে; অর্থসম্পদ ও সন্তানের প্রয়োজন অস্বীকার
পৃথিবীতে মানব সভ্যতার পরিবর্তনের জন্য অনেক আইন ও মতবাদ রচিত হলেও কেউ শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। অথচ মানবতার মুক্তিদূত মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: ছিলেন গোটা মানবজাতির জন্য রহমত। মুসলিম উম্মাহর