গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা। তাদের ইচ্ছামত মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। অমানবিক, নৈতিকতাবির্বজিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল
কৃতজ্ঞতায় নিয়ামত বৃদ্ধি পায়। আর অকৃতজ্ঞ হলে আছে মহা শাস্তি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে অকৃতজ্ঞের কাছ থেকে আল্লাহ নিয়ামতও ছিনিয়ে নেন। হাদিসে বর্ণিত একটি ঘটনায় এসংক্রান্ত সুন্দর শিক্ষা আছে। আবু হুরায়রা
আমাদের এ দ্বীনের জন্য আল্লাহ পাকের নির্ণীত, নির্ধারিত বিধি হলো, এর জন্য অব্যাহতভাবে জীবন্ত ব্যক্তিত্ব জন্মলাভ করতে থাকবে। কোনো গাছ সুফলা না হলে, তাতে নতুন নতুন পাতা-পল্লব অঙ্কুরিত না হলে
আসমান ও জমিনে সীমালঙ্ঘনকারী ও বিদ্রোহীর জন্য কেউ কাঁদে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘অতঃপর না আসমান তাদের জন্য কেঁদেছে না জমিন এবং সামান্যতম অবকাশও তাদের দেয়া হয়নি’ (সূরা দুখান-২৯)। আয়াতটি
‘ওয়াদা’ আরবি শব্দ যার শাব্দিক অর্থ-অঙ্গীকার, প্রতিশ্রুতি, চুক্তি, শপথ ইত্যাদি। পারিভাষিক অর্থে- ওয়াদা বলা হয় সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্যে পরস্পরের সাথে লিখিত বা মৌখিক চুক্তি করা। ওয়াদা রক্ষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য
ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দান-সাদাকা। সাদাকা আরবি শব্দ অর্থ দান। ইসলামী পরিভাষায় দান করাকেই সাদাকা বলা হয়। সাদাকা শব্দটি সিদকুন শব্দ থেকে নিষ্পন্ন। অর্থ- সততা, যথার্থতা, শরয়ি পরিভাষায় আল্লাহর