পবিত্র কোরআনে মুসলমানের পারিবারিক বিরোধ নিরসনে ন্যায়পরায়ণ তৃতীয়পক্ষের কাছে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাকে ইসলামী পরিভাষায় ‘সালিস’ পদ্ধতি বলে। সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক দ্বন্দ্ব-সংঘাত নিরসনে এই কোরানিক মডেল কার্যকর হতে
জাহেলি যুগের সমাজব্যবস্থায় নারীদের সম্মান ও সম্পদের অধিকার তো দূরের কথা, তাদের ভোগ্যসামগ্রী মনে করা হতো এবং কন্যাশিশুদের জীবন্ত পুঁতে ফেলা হতো। একইভাবে নারীবাদের পিত্রালয় পশ্চিমা দেশের পূর্বের সমাজব্যবস্থায় নারীদের
(গত দিনের পর) ঝ. জিযিয়া : ইসলামী রাষ্ট্রে অমুসলিমরা জীবন ও সম্পদের পূর্ণ নিরাপত্তার জন্য যে নির্দিষ্ট কর প্রদান করে থাকে তাকে জিযিয়া বলা হয়। মদিনা রাষ্ট্রে বসবাসরত অমুসলিমদের ওপর
(গত দিনের পর) ক. জাকাত : ইসলামী রাষ্ট্রের রাজস্বের প্রধান উৎস জাকাত। নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের ওপর জাকাত আদায় করা ফরজ করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা বিশ্বাস স্থাপন
(গত দিনের পর) সম্পদ সুষম বণ্টনের নিশ্চয়তা : দুনিয়ার তাবত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুষম বণ্টনের স্লোগান তুললেও প্রতিটি ব্যবস্থা শোষণ, পীড়ন ও লুণ্ঠনের পথকেই সুগম করেছে। এসব (পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্র) ব্যবস্থায়
মহানবী সা: কুরআনের আলোকে একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা কায়েম করেছেন। কুরআন প্রবর্তিত বিধানই ছিল রাসূল সা:-এর আদর্শের মূল ভিত্তি। তিনি এমন কোনো কথা বলেননি বা এমন কোনো কাজ করেননি, যার পক্ষে