নিজের পছন্দনীয় জিনিস অন্যের জন্য বরাদ্দ করার নামই হলো স্বার্থ বিসর্জন। পূর্ণাঙ্গ ঈমানের দাবি হলো অন্য মুসলিম ভাইয়ের জন্য নিজের স্বার্থ ত্যাগ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সেই সত্তার কসম! যাঁর
হোক সে কাফের বা মুসলমান, কোনো মানুষ অন্য মানুষকে কিংবা এক মুসলমান অপর মুসলমানকে কষ্ট দিতে পারে না। কারণ কষ্ট দেয়ার পরিণতি ভয়াবহ। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘আর যে ব্যক্তি কোনো
সিরাত আরবি শব্দ। অভিধানে যার অর্থ আচরণ, চরিত্র, স্বভাব প্রকৃতি, পদ্ধতি, জীবনচরিত, জীবনবৃত্তান্ত ইত্যাদি। আর এখান থেকেই ‘সিরাতুন্নবী’ একটি বহুল প্রচলিত শব্দ বন্ধনী। সিরাতুন্নবী সা: হচ্ছে, নবীজীর জীবনচরিত। যাতে বিবৃত
মক্কার মুশরিক সম্প্রদায় কুরাইশের অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে মহানবী (সা.)-সহ মুসলিমরা মদিনায় হিজরত করেন। হিজরতের পরও মক্কার মুশরিকদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি, বরং তারা মদিনায় বিকাশমান ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র
বস্তুবাদে শোরগোল বেশি। কারণ তারা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির কাছে ধরাশায়ী হয়। প্রবৃত্তির গোলামে পরিণত আত্মা কোনোদিন পরমাত্মার সাথে মিশতে পারে না। পরমাত্মার সাথে না মিশলে মানবাত্মা শান্তি পায় না। সর্বোচ্চ
গরিব ও বিপদগ্রস্ত মানুষকে সাধারণ দান-সদকা, সাহায্য-সহযোগিতা করা ইসলামে অন্যতম ইবাদত। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা কিছুতেই পুণ্যের নাগাল পাবে না, যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের প্রিয় বস্তু থেকে (আল্লাহর জন্য)