হজ আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা বা সংকল্প করা। ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায় মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ পালনার্থে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্ধারিত তারিখে, নির্দিষ্ট স্থান তথা কাবা শরিফ ও তৎসংশ্লিষ্ট স্থানগুলো
দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এর মাধ্যমে আল্লাহর সাথে বান্দার বিশেষ সম্পর্ক তৈরি হয়, আল্লাহর প্রতি বান্দার অন্তরে আনুগত্য ও বিশ্বাসের পাহাড় গড়ে ওঠে, সৃষ্টিকর্তার প্রতি আস্থাশীলতা এবং তাঁর মহান শক্তির
প্রতিটি মানুষই একটি সুখী-সুন্দর জীবনের প্রত্যাশায় বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়। অসংখ্য স্বপ্ন লালন করে এক মধুময় সম্পর্কে জড়িয়ে দু’জনেই বুনতে থাকে স্বপ্নের জাল, গড়ে তোলে স্বপ্নিল সুখের ঘর। আজীবন সেই
হজ মূলত একটি প্রেমময় সফর। এটি আল্লাহর সাথে বান্দার সম্পর্ক উন্নয়নের অভিযাত্রা। পার্থিব জীবনে স্রষ্টাকে দেখা, তার সান্নিধ্য লাভ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের হৃদয়ের আকুলতা, প্রেম-উচ্ছ্বাসের অভিব্যক্তি
দান-সাদকা একটি মহান ইবাদত। সাদকাদাতার ইহ ও পরকালীন সম্মান ও গৌরব বৃদ্ধি করে এবং বিপদাপদ দূর করে। হায়াত বৃদ্ধি করে। যেসব ইবাদতের অসংখ্য পুরস্কারের কথা কুরআন-হাদিসে উল্লেøখ রয়েছে- দান-সাদকা তার
হজ ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ রোকন বা স্তম্ভ। আরবি ভাষায় হজ শব্দের অর্থ জিয়ারতের সঙ্কল্প করা। যেহেতু খানায়ে কাবা জিয়ারত করার উদ্দেশ্যে মুসলমানরা পৃথিবীর চার দিক থেকে নির্দিষ্ট কেন্দ্রের দিকে চলে