রমজান মুসলিম উম্মাহর দরবারে সংযম, আত্মত্যাগ, আত্মশুদ্ধির বার্তা বয়ে আনে। সারা দিনের সাওম পালন শেষে সূর্যাস্তের আগে ইফতার নিয়ে অপেক্ষমাণ মু’মিন বান্দা আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ আনুগত্যের বলিষ্ঠ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
রহমত, নাজাত ও মাগফিরাতের বারতা নিয়ে পবিত্র মাহে রমজান আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছে। মহান প্রভু আমাদেরকে আরো একটি বরকতময় মাস উপভোগ করার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ মাস এতটাই বরকতপূর্ণ যে,
পবিত্র কোরআন আসমানি কিতাবগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। মর্যাদাপূর্ণ রমজান মাসে তা অবতীর্ণ হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘রমজান মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে, যা মানুষের জন্য হিদায়াত এবং সুপথপ্রাপ্তির সুস্পষ্ট পথনির্দেশ আর হক-বাতিলের
পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর নফল সালাতের মধ্যে সর্বোত্তম মর্যাদাপূর্ণ এবং বরকতময় সালাত হলো সালাতুত তাহাজ্জুদ। মাহে রমজানে সালাতুত তাহাজ্জুদের সাওয়াব এবং ফজিলত অন্যান্য মাসের নফল সালাতের চেয়ে বহুগুণ বেশি এবং
রমজানুল মোবারক হিজরি বর্ষের নবম মাস। এ মাসের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য অপরিসীম। এ মাসে বৃষ্টির মতো বর্ষিত হয় প্রভুর রহমধারা। মাগফিরাতের বন্যায় ভেসে যায় গুনাহের আবর্জনা। মুক্তি মেলে জাহান্নামের কঠিন
পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকেই মানুষ বিভিন্ন মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। জীবিকা নির্বাহ করতে গিয়ে স্বাভাবিক নিয়মে একে অপরের সহযোগিতার মুখাপেক্ষী। এখানে কেউ কর্মী আবার কেউ প্রধান (মনিব)। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু