রমজান মাসে অসহায় ও অভাবীদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা ও দান-সদকার ঐতিহ্য আছে। রমজান মাসে মহানবী (সা.) এত বেশি পরিমাণ দান-সদকা করতেন, যা প্রবহমান বাতাসের মতো ছিল। ‘আল-কামিল’ গ্রন্থে বলা
মাহে রমজান মাস বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের জন্য আল্লাহ তায়ালার প থেকে এক অনন্য উপহার। ইসলামী বর্ষপঞ্জির অর্থাৎ হিজরি সনের নবমতম এই মাস আরবি ১২টি মাসের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মাস। আর এই মর্যাদার
আলহামদুলিল্লাহ, প্রতি বছরের মতো এবারো পেয়েছি মাহে রমাজান। আল্লাহ বলেন- ‘হে ঈমানদাররা! তোমাদের প্রতি রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন তোমাদের আগের লোকদের প্রতি ফরজ করা হয়েছিল, যাতে তোমরা মুত্তাকি হতে
মুসলমানদের পবিত্র ও শ্রেষ্ঠতম মাস রমজানুল মুবারক। গুরুত্ব ও বরকতের দিক দিয়ে রমজান মাস অন্য মাস থেকে ভিন্ন। রোজাকে রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের দিকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এবং একে আত্মিক,
ইসলাম স্বভাবজাত ধর্ম। মানুষের সাধ্যাতীত কোনো আদেশ ইসলাম দেয়নি। ইসলামের স্বর্ণযুগে বিভিন্ন বিধান অবতীর্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহ তাআলা চূড়ান্ত নীতি একসঙ্গে বলে দেননি। এটি ইসলামের অন্যতম সৌন্দর্য। বিভিন্ন আহকাম নাজিলের
রমজান মুসলিম উম্মাহর দরবারে সংযম, আত্মত্যাগ, আত্মশুদ্ধির বার্তা বয়ে আনে। সারা দিনের সাওম পালন শেষে সূর্যাস্তের আগে ইফতার নিয়ে অপেক্ষমাণ মু’মিন বান্দা আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ আনুগত্যের বলিষ্ঠ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।