কুরআন-সুন্নাহ গভীরভাবে পর্যালোচনা করলে বোঝা যায়, মহান আল্লাহ তায়ালা কিয়ামত দিবসে পৃথিবীর সব মানুষকে মৌলিকভাবে চার ভাগে বিভক্ত করে বিচারকার্য পরিচালনা করবেন। প্রথমত, যারা পৃথিবীর জীবনে মোটেও ঈমান গ্রহণ করেনি।
বছর ঘুরে আবারও আগমন ঘটেছে শাবান মাসের। ইসলামে এ মাসের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এ মাসে রয়েছে অনেক বরকত ও ফজিলত। শাবান মাসের পরেই আগমন ঘটে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের সমন্বয়ে
হালাল শব্দটি আরবি শব্দ, যার আভিধানিক অর্থ বৈধ, বিধিসম্মত, ন্যায্য, পবিত্র প্রভৃতি। এর বিপরীত হারাম। পারিভাষিক অর্থ- যা শরিয়ত কর্তৃক অনুমোদিত বা বৈধ তাকে হালাল বলে। সুতরাং ইসলামী শরিয়ত কর্তৃক
ইহুদিরা নীতিগতভাবে সেই দ্বীন ইসলামের অনুসারী ছিল, যার শিক্ষা হজরত মুহাম্মাদ সা: প্রচার করেছিলেন; কিন্তু বহু শতাব্দীর-কালের ক্রমাগত পতন ও অবনতির ফলে তারা আসল দ্বীন থেকে অনেক দূরে সরে গেছে।
ঈমান মহান আল্লাহর দেয়া শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। একজন মু’মিন বা ঈমানদার তখনই প্রকৃত মু’মিন হয়ে উঠবে, যখন তার মধ্যে ঈমানের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠবে এবং তার সিরাত ও সুরত উভয় ক্ষেত্রে মহানবী
কুরআন মাজিদ ও হাদিস শরিফে মু’মিন নারীর অনেক গুণের কথা আলোচিত হয়েছে। মু’মিন প্রতিটি নারীর জীবনে এ গুণগুলো থাকা অত্যন্ত জরুরি। এ গুণগুলো অর্জনের মাধ্যমে একজন মু’মিন নারী পৃথিবীতে যেমন