টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ধানচাষে ভিন্নতা এনে হতাশায় ডুবেছেন কয়েকজন চাষি। বেগুনি পাতায় মোড়া ধানক্ষেত দেখতে অসাধারণ বটে। তবে ফলন নিয়ে চিন্তিত কৃষকরা। জানা গেছে, নতুন প্রজাতির ধান বিধায় উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের
সেচ পাম্পে সৌর বিদ্যুতের ব্যবহার বদলে দিতে পারে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের চিত্র। সারাদেশে সেচ মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায় দুই হাজার ৪০০ মেগাওয়াটে। অন্যদিকে সেচের জন্য ডিজেলের চাহিদা রয়েছে
চলতি বোরো মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে মোট ১৮ লাখ টন ধান ও চাল কিনবে সরকার। এর মধ্যে মিলারদের কাছ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে ১০ লাখ টন সিদ্ধ চাল, ৩৯
চলতি বছর দেশের হাওরে ৪ লাখ ৫১ হাজার ৭৭০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। যার মধ্যে ৪০ ভাগ জমির ধান কাটা এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। সেখানে শ্রমিক সঙ্কটও নেই বলে
জেলার আখাউড়ায় প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের মরু অঞ্চলের সাম্মাম ফল বাণিজ্যিক ভাবে চাষ হয়েছে। একই সঙ্গে করা হয়েছে বাংলা লিংক জাতের তরমুজ চাষও। এরইমধ্যে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন সাম্মাম ফল ও
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) উদ্ভাবিত নতুন নতুন অভিঘাত সহনশীল ও উচ্চ ফলনশীল জাতগুলো দেশের খাদ্য নিরাপত্তাকে টেকসই করার পাশাপাশি ভবিষ্যতে খাদ্য