মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ইইউ’র প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ গাজীপুর শাখায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত ইসরাইলের ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ ছাড়া লেবাননে যুদ্ধবিরতি নয় : গ্যান্টজ গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, কারখানায় অগ্নিসংযোগ স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক পিন্টু ইন্তেকাল করেছে যশোরের সন্যাসগাছা বাজারে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের উপশাখা উদ্বোধন ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা মেজর (অব.) জলিলের মৃত্যু বার্ষিকী আজ চট করে নির্বাচন হলে আন্দোলনের লক্ষ্য অর্জন হবে না; টিআইবি হাসিনা নিজেকে অনেক কিছু ভাবতে পারেন, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন

মির্জা আব্বাস ৫ দিনের রিমান্ডে

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৩

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ৫ দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত। এর আগে মির্জা আব্বাসের ৫ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকাল তিনটায় ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানি শেষে এই রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। শাহজাহানপুর থানার মামলায় মির্জা আব্বাসকে পল্টন থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার রাতে মির্জা আব্বাসকে শাহজাহানপুর থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এজলাসে বিচারকের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন মির্জা আব্বাস। তার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোসলেহ উদ্দিন জসীম, মহিউদ্দিন চৌধুরী, গোলাম মোস্তফা খান, মহসীন মিয়াসহ বিএনপি সমর্থিত কয়েকজন আইনজীবী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আবদুল্লাহ আবু। আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, “বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আক্রমণ করে, গুলি ছোড়ে। তারাই বাসে আগুন দেয়, নাম দেয় বিএনপির।”
গত ২৮ অক্টোবর নয়া পল্টনে বিএনপির সমাবেশের দিন কাকরাইলে সংঘর্ষ শুরু হলে তা অন্য এলাকায়ও ছড়ায়। শাহজাহানপুর এলাকায় ‘নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম’ চালানোর অভিযোগে পরদিন ২৯ অক্টোবর শাহজাহানপুর থানায় এসআই মোস্তাফিজুর রহমান আব্বাসসহ ৪৯ জনের নামোল্লেখ করে মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, নয়া পল্টনে সমাবেশ শেষে বিকালে ‘মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে’ আসামিরা ‘দেশীয় অস্ত্র’ নিয়ে স্লোগান, জনমনে আতঙ্ক ও ভীতির উদ্রেক করেন। শাহজাহানপুর এলাকায় ‘নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম’ পরিচালনা ও ‘হত্যার উদ্দেশে’ ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। এছাড়া ‘ককটেল বিস্ফোরণ’ ও ‘পুলিশের কাজে বাধা’ দেন। বিএনপির সমাবেশ প- ও সংঘর্ষের পর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন বিএনপি নেতা আব্বাস। মঙ্গলবার ঢাকার শহীদবাগের একটি বাসা থেকে তাকে এবং বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জম হোসেন আলালকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com