কোয়ালিটি অর্জন করা স্ব স্ব ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সহজাত ধর্ম। অবশ্য কোয়ালিটি অর্জন করা সকলের দ্বারা সম্ভব নাও হতে পারে। কোয়ালিটি অর্জন করতে হলে প্রথমেই দরকার পারিবারিক সূত্রে আদর্শের সৈনিক হওয়া। কিংবা প্রতিষ্ঠান মালিকের আদর্শগত গুনগুন থাকা আবশ্যক। আর সেই সূত্র ধরেই বর্তমান সময়ে রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে প্রস্তুত সময়ের সাহসী রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। চিন্তা ভাবনা নিয়ে সুপরিকল্পিত ভাবে নিদিষ্ট ছকে এগিয়ে চলছে আপন মহিমায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও সহমত পোষণ করেন বর্তমান সময়ের তুখোড় নেতাকে নিয়ে। নেছারাবাদ উপজেলা বি এন পির প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের রত্নকে চিনতে ভুল করেনি বর্তমান প্রজন্মের সন্তানেররা। অবশ্য বাদ যাচ্ছে না প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা কর্মীরাও।এলাকার সুশীল সমাজের শীর্ষ নেতৃবৃন্দরা বিভাগের ও জেলার গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, নিঃসন্দেহে যোগ্য প্রার্থী এবং অলরাউন্ডার প্রার্থী হওয়া দরকার। পাশাপাশি কোয়ালিটি সম্পন্ন নেতা হলে রাজনীতির মাঠে নেতা কর্মীদের পাশাপাশি স্ব স্ব উপজেলার উন্নয়ন হয়। আর সেই সূত্র ধরেই আজকের সুপ্রিয় পাঠকের জন্য সুপরিচিত, রাজনৈতিক রত্নটির নাম হল আলহাজ্ব আল বেরুনী সৈকত। প্রয়াত অধ্যাপক প্রতিষ্ঠাতা উপজেলা বি এন পির সভাপতি অধ্যাপক মোঃ এম এ হাকিম স্যারের সুযোগ্য পুত্র আল বেরুনী সৈকত। আজকের যাকে নিয়ে এত আলোচনা আর সেই গুনধর রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব নুতন প্রজন্মের অহংকার সুশিক্ষিত জননেতা আলহাজ্ব আল বেরুনী সৈকত। বর্তমান সময়ে একজন পাকাপোক্ত খেলোয়াড় হিসেবে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন প্রতিনিয়ত। ক্লিন ইমেজ তৈরী করে ইতিমধ্যে নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। দলমত নির্বিশেষে সকলে একনামে চিনেন। সদালাপী এবং সুন্দর মনের চমৎকার মানুষ হিসেবে ঝুড়ি মেলা ভার।মাঠে ঘাটে এবং চায়ের দোকানে প্রতি নিয়ত আলোচনা হচ্ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। স্বচ্ছতা নিয়ে সঠিক দায়িত্ব পালন করে ইতিমধ্যে একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরি করেন পৌরসভার পাশাপাশি দশটি ইউনিয়নের মধ্যে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, সমালোচনা নয় বরং চমৎকার আলোচনা হচ্ছে একজন চমৎকার রাজনৈতিক নেতাকে নিয়ে। কোন ধরনের বিতর্কে জড়াননি অদ্যবদি। স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে ক্লিন ইমেজ নিয়ে দুজন বি এন পির নেতা রয়েছে। নুতন প্রজন্মের অহংকার সুশিক্ষিত জননেতা আল বেরুনী সৈকত। অপরজন প্রবীণ নেতা দানবীয় আঃ রহমানের আদর্শের সৈনিক মোঃ ফকরুল আলম। নিঃসন্দেহে যোগ্যতা দিয়ে উভয়ই স্বমহিমায় মহিমান্বিত। উভয়ই দলক ব্যাবহার করে অর্থ-বিত্তের মালিক হয়নি। ক্ষমতার অপব্যবহার করে কাউকে জিম্মি করার নজির নেই। যদিও বিগত সময়ে প্রবীণ নেতা ১৯৯১ সালে মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। পরবর্তী সময়েও মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। আসলে ভাগ্য দেবী অনুকূলে ছিল না। বারবার হোটচ খেয়ে ছিটকে পড়েন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন এবারও আলোচনায় থাকবেন কিন্তু এবারের প্রতিদ্বন্দ্বী নিজ এলাকার প্রার্থী ক্লিন ইমেজের প্রতিচ্ছবি নুতন প্রজন্মের অহংকার সুশিক্ষিত জননেতা আলহাজ্ব আল বেরুনী সৈকত। গানিতিক টেবিলের হিসাব নিকাশ অনুযায়ী কে পাচ্ছেন চূড়ান্ত টিকেট। মোঃ ফকরুল আলম নাকি তরুণ প্রজন্মের অহংকার আল বেরুনী সৈকত। অবশ্য পিরোজপুর-২ আসেনে বর্তমান সময়ে বড় চমকের অপেক্ষায় আলহাজ্ব আল বেরুনী সৈকত। কাজে কর্মের মধ্যে ইতিমধ্যে সকলের সুনজরে রয়েছে এ প্রজন্মের নেতা আল বেরুনী সৈকত। মাঠ পর্যায়ে একটা ক্লিন ইমেজ নিয়ে দারুণ খোশমেজাজে রয়েছে সৈকত। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার কৃত্তি সন্তান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল বেরুনী সৈকতের সাথে। তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন আমি রাজনীতি করি মানবতার সেবায়। রাজনীতি আমার দৃষ্টিতে চমৎকার সমাজ সেবা কিন্তু বানিজ্য নয়। আমার বাবা প্রয়াত অধ্যাপক এম এ হাকিম একজন চমৎকার মানুষ ছিলেন। পাশাপাশি রাজনীতির মাঠে নেছারাবাদ উপজেলা বি এন পির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তিনি অকপটে আরও বলেন সাধারণ মানুষের ভালবাসার প্রতিদান দেওয়ার জন্য আমি বদ্ধপরিকর। পিরোজপুর-২ আসনে (নেছারাবাদ-কাউখালি ও ভান্ডারিয়া উপজেলার) সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে চাই। শহীদ প্রসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে নিজেকে বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত আছি। বর্তমান সময়ে জনাব তারেক রহমানের রাজনৈতিক দিক নির্দেশনা হবে আমার অনুপ্রেরণা।