মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের শিমুলিয়া ঘাটে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর চাপ স্বাভাবিক। গতকাল মঙ্গলবার (১১ মে) শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ১২টি ফেরি চলার কারণে যাত্রীরা সহজে ফেরিতে করে পদ্মা পাড়ি দিতে পারছে। গত তিনদিনের তুলনায় যাত্রীর চাপ অনেক কম রয়েছে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও বিজিবি’র চেকপোস্ট আটকে দেওয়ায় ঘাটে কোনও প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস দেখা যায়নি। যাত্রীরা কয়েক কিলোমিটার পায়ে হেঁটে ঘাটে আসছেন। ঘাট এলাকা ও আশেপাশে নৌপুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে জানিয়ে মাওয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সিরাজুল কবির বলেন, ১২টি ফেরিতে অন্যান্য যানের সঙ্গে যাত্রীরাও ফেরিতে উঠে পড়ছেন। ঘাটে পাঁচ শতাধিকের বেশি যাত্রী নেই। মাওয়া ট্রাফিক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হিলাল জানান, অ্যাম্বুলেন্স ও পণ্যবাহী যান পার করার নির্দেশনা রয়েছে। সেভাবেই আমরা ফেরিতে যান উঠিয়ে দিচ্ছি। ঘাটে কোনও মাইক্রোবাস বা প্রাইভেট কার নেই।