রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
জামালপুর জেলার তিন হাজার প্রান্তিক পরিবারকে উন্নত আর্থ-সামাজিক অবস্থাকে উপভোগ্য করে তোলার লক্ষ্যে ইসলামপুরে সিডস কর্মসূচির অবহিতকরণ সভা কে হচ্ছেন নগরকান্দা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কেশবপুরে সংবাদ সম্মেলন চিলাহাটি প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক মেয়াদের কমিটি গঠন বদলগাছীতে কৃষকের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে কম্বাইন হারভেস্টার বিতরণ উলিপুরে ইউড্রেনের দুই পাশের সংযোগ সড়ক হওয়ায় এলাকাবাসী আনন্দিত কালীগঞ্জে সরকারি স্থান থেকে ফুলের হাট স্থানান্তর: বিপাকে প্রতিবন্ধী ইজারাদার পিআইবি,র প্রশিক্ষণ গ্রহণ করলো নগরকান্দা ও সালথার সাংবাদিক বৃন্দ গজারিয়া স্বপ্নপূরণে ছেলেকে হেলিকপ্টারে বিয়ে করালেন স্কুলশিক্ষক বাবা বরিশালে প্রচন্ড তাপদাহে বাড়ছে তালপাখার চাহিদা

ঘরপরিবার ত্যাগ করে মুসলিম হলেন মার্কিন নারী

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

আল্লাহতায়ালার প্রতি এখন তার অশেষ শ্রদ্ধা। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ– ইবাদত ও পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করে প্রতিদিন কেটে যায় তার। কিন্তু আগে তিনি ছিলেন খ্রিস্টান। কলেজের দুই সহপাঠীর মাধ্যমে ইসলামের সঠিক দর্শন সম্পর্কে জানতে পারেন মার্কিন নাগরিক মালিক। ড. মরিস বুকাইলির ‘বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান’ বইটি পড়ে ইসলাম সম্পর্কে সংশয় দূর হয় এবং তিনি মুসলিম হয়ে যান। কিন্তু ইসলাম গ্রহণের পর ঘর ছাড়তে হয়েছিল এই নওমুসলিম নারীকে।
জীবনের সেই সংকটকাল সম্পর্কে তিনি বলেন– ’আমি একজন নওমুসলিম নারী। আমেরিকার ভার্জিনিয়া রিচমন্ডে বেড়ে উঠেছি। এক বছর আগেও কোনো মুসলিমের সাথে আমার পরিচয় ছিল না। আমি জানতাম না যে আমার শহরে ইসলামিক সেন্টার আছে। যাই হোক– ইসলামের প্রতি কৌতূহল ছিল– কিন্তু পড়ার মতো কিছু খুঁজে পাচ্ছিলাম না। অবশ্য বিশ্বকোষসহ অন্য বই পড়েছিলাম। তবে তা ছিল অমুসলিমদের লেখা। তারা সবই মিথ্যা বলেছে।’
এরপর কলেজের দুই পাকিস্তানি সহপাঠীর সাথে সখ্যতার সূত্রে ইসলামকে নতুন করে চিনতে শুরু করেন মালিক। এরপর শহরের ইসলামিক সেন্টার সম্পর্কে জানতে পারে সেখানে প্রত্যাহ একবার করে যেতে শুরু করেন এই নারী। এভাবে একদিন হঠাৎ এক মুসলিম নারীর সাথে পরিচয় হতেই মরিস বুকাইলির বইটি হাতে পান মালিক। বলেন– ’সুবহানাল্লাহ! একজন মুসলিম নারী আমাকে মরিস বুকাইলির ‘বাইবেল– কুরআন অ্যান্ড সায়েন্স’ বইটি উপহার দিলেন। বইটি পড়ার পর আমার ভেতর ইসলামগ্রহণের তাগিদ অনুভব করলাম। আমি নিশ্চিত হলাম যে কুরআনই আল্লাহর পক্ষ থেকে পাঠানো গ্রন্থ। পরের সপ্তাহে আমি মুসলিম হওয়ার ইচ্ছায় ইসলামিক সেন্টারে গেলাম।’ এ নিয়ে পারিবারিক অশান্তি শুরু হলেও মালিক থেমে থাকেননি। তিনি মুসলিম হওয়ার জন্য নিজের ঘর পর্যন্ত ত্যাগ করে টেনেশির ন্যাশভিলে চলে যান। এখন তার জীবন অনেক শান্ত– সাজানোগোছানো ও ইসলামি আলোকে আলোকিত। সূত্র : পুবের কলম




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com