সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে খাস কালেকশনের নামে দুর্নীতি: জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ নতজানু নীতির কারণে হাসিনা সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদ করেননি খেলাধুলা শরীরিক ওমানসিক বিকাশ ঘটায় : রেজওয়ানুল হক পাটগ্রামের দহগ্রামে বন্যা কবলিত পরিবারের মাঝে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ত্রাণ সহায়তা প্রদান কালীগঞ্জে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস উদযাপন ফটিকছড়িতে হামলার পর উল্টো মামলা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ! লাকসামে ১৬৫ পরিবারকে স্পেন-বাংলাদেশ সোসাইটির নগদ অর্থ সহায়তা শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে নড়াইলে হরিলীলামৃত স্কুলের শিক্ষকদের সম্মানী প্রদান ফুলপুরে বন্যার মারাত্মক অবনতি রায়গঞ্জে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালিত

‘এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ’

বিনোদন ডেস্ক :
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ৮ এপ্রিল, ২০২২

হরর ঘরানার চারটি ভিন্ন গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে অ্যান্থলজি সিরিজ ‘ষ’। বিভিন্ন কুসংস্কার ও লোককথার প্রেক্ষাপটে বর্তমান আবহে এই সিরিজ তৈরি করেছেন নুহাশ হুমায়ূন। সিরিজের প্রথম পর্ব ‘এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ’। যা বৃহস্পতিবার ০৭ এপ্রিল রাত ১০টা ৫৯ মিনিটে চরকিতে উন্মুক্ত হয়েছে। নুহাশ জানান, প্রথম পর্বটি তিনি তৈরি করেছেন ‘মাছ রাঁধলে পেতনি আসে’ এই প্রচলিত লোককথা অবলম্বনে।
একাকী যুবক একদিন বাসায় মাছ রাঁধতে গিয়ে আবিষ্কার করে এক রহস্যময়ী আগন্তুককে। কিন্তু সেই বিল্ডিংয়ে তো মেয়ে প্রবেশ নিষেধ। তবে কোথা থেকে আসলো সেই মেয়ে। এমন একটি গল্প নিয়েই এগিয়েছে গল্প। জানান নির্মাতা নুহাশ। ৪ পর্বের তারকাবহুল এ সিরিজের প্রথম পর্বে মূল ভূমিকায় দেখা যাবে সোহেল ম-ল ও শিরিন আক্তার শিলাকে।
শিরিন আক্তার শিলা বলেন, ‘‘বিভিন্ন মানুষের কথার কারণে এক সময় আমার নিজের ওপর থেকে নিজের বিশ্বাস উঠে যায়। আমি মনে করতাম আমাকে দিয়ে মনে হয় অভিনয় সম্ভব হবে না। আমার এই চিন্তা-ভাবনা দূর করার জন্যই ‘এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ’ সিরিজে কাজ করা।’’ চরিত্রের জন্য সেক্রিফাইস প্রসঙ্গে শিলা আরও বলেন, ‘কাজটা করে আমি অনেক খুশি। চরিত্রটা করার জন্য আমি আমার আই-ব্রো পুরো শেভ করে ফেলছিলাম। দুই মাস আই-ব্রো ছাড়া ছিলাম। যা আমার জন্য একটা নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। সহ-অভিনেতা, পরিচালক থেকে শুরু করে সকলেই অনেক সাহায্য করেছেন। এখন দর্শকরাই বলবে কাজটা কেমন হয়েছে। আমি শুধু আমার চেষ্টা চালিয়ে গেছি।’ অভিনেতা সোহেল ম-ল বলেন, ‘হরর কনটেন্টে কাজ করতে হলে পুরা টিমকেই পরিশ্রম করতে হয়। আর ভৌতিক কনটেন্ট প্রেজেন্টেশনের ক্ষেত্রে মেকআপ-গেটআপ নেয়াটাও বেশ কষ্টসাধ্য। সে জায়গা থেকে নুহাশ তো সবসময় ইন্টারেস্টিং কাজ করতে চায়। সব মিলিয়ে আমরা প্রচ- মজা নিয়ে কাজটা করেছিলাম, তবে কষ্টও করতে হয়েছে।’
নুহাশ বলেন, ‘কিছু বাংলা ভূতের গল্প আছে আমাদের সবার শোনা। মাছ রাঁধলে পেত্নী আসে, মিষ্টির দোকানে রাতে জ্বীন আসে, নিশির ডাক শুনতে নেই, খোলা চুলে সন্ধ্যায় বের হতে নেই। এসব ক্লাসিক বাংলা ভূতের গল্প কিন্তু আমাদের ঐতিহ্য। এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের অলিখিত গল্প। এই গল্পগুলোকে স্ক্রিনে আনার সময় এসেছে। এই গল্পগুলো উপলব্ধি করার সময় এসেছে।’




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com