রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
খেলাধুলার মাধ্যমে মাদককে সমাজ থেকে বিতাড়িত করতে হবে-মাফরুজা সুলতানা মাইলস্টোন কলেজে নবম শ্রেণির বালিকাদের অংশগ্রহণে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত বিদেশি প্রভুদের নিয়ে বিতাড়িত স্বৈরাচার ষড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে: তারেক রহমান সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সুপারিশ  ‘বিবেচনায় রয়েছে’: বদিউল আলম ১৬ বছর বঞ্চিতদের এবার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বইমেলয় স্টল বরাদ্দের দাবি ইসির অগাধ ক্ষমতা থাকলেও প্রয়োগে সমস্যা ছিল: বদিউল আলম আমাদের শিক্ষা কর্মসংস্থান খোঁজার মানুষ তৈরি করছে, যা ত্রুটিপূর্ণ: প্রধান উপদেষ্টা সেন্টমার্টিন: ‘স্থানীয়দের জীবিকা বনাম পরিবেশ রক্ষা’ আ. লীগ-জাপা নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে কফিন মিছিল ১৫ বছরের জঞ্জাল সাফ করতে সময় লাগবে: মির্জা ফখরুল

আমি বলতে পারবো না: ড. হাছান মাহমুদ

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২

মেয়াদ শেষ হওয়ার এক বছর আগেই তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেনকে চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, আমি বলতে পারবো না। যেহেতু জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছে তারা এ সম্পর্কে বলতে পারবে।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তথ্য সচিবের অবসরকে ‘চলমান প্রক্রিয়া’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন মন্ত্রী। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি। এদিকে বাধ্যতামূলক অবসর সম্পর্কে তথ্য সচিব মো. মকবুল হোসেন বলেছেন, জীবনে কখনো নীতি-নৈতিকতার সঙ্গে আপস করিনি। কী কারণে তাকে অবসর দেয়া হয়েছে সে বিষয়েও কিছু জানেন না বলে মন্তব্য করেন তিনি। গতকাল সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে সচিব নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেনকে চাকরি থেকে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রেসিডেন্টের আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেনকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ধারা ৪৫ অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর দেয়া হলো।জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শৃঙ্খলা ও তদন্ত অণুবিভাগ এটা নিশ্চিত করেছে যে, মকবুল হোসেনের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ ছিল না। কোনো বিভাগীয় মামলাও তার বিরুদ্ধে রুজু হয়নি।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com