গাইবান্ধা সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের উত্তর ধানঘড়া গ্রামের মোঃ শামছুল ইসলামের পুত্র রবিউল ইসলাম, ৮ নভেম্বর দুপুর ১ ঘটিকার সময় গাইবান্ধা জেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অভিযোগ করেন যে তার পিতার ভোগদখলীয় ৫৫ শতাংশ জমি নিয়ে প্রতিপক্ষ মোঃ মমিনুল ইসলামের সাথে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছে। এব্যাপারে গাইবান্ধা জেলার বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে বাটোয়ারা মামলা রয়েছে। এদিকে মামলার প্রতিপক্ষ মমিনুলগং এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় গাইবান্ধা সদর থানা পুলিশের এস.আই মোঃ মাহিদুল ইসলাম এর সহযোগীতায় একাধিক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে আসছে। সংবাদ সম্মেলনে তিরি আরও জানান গত ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ ঘটিকায় এসআই মোঃ মাহিদুল ইসলাম ও সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বাড়ীতে গিয়ে ছোট ভাইয়ের দরজা ভাংচুর করে এবং তার স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে তার পেটে লাথি মেরে জমির শখ মিঠাবো বলে জানায়। উক্ত এস.আই মাহিদুল ইসলাম আমাকেও হুমকি দিয়ে বলেন, বাড়ীঘর ও জমি ছেড়ে দিতে। জমি না ছেড়ে দিলে কাউকে এই বাড়ীতে থাকতে দিবে না বলেও তিনি একাধিকবার জানান। গাইবান্ধা সদর থানার সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) আমাদেরকে নানাভাবে হয়রানি করে আসছে। উক্ত জমিজমা সংক্রান্ত ব্যাপারে আদালতে মামলা রয়েছে। আদালতে যা রায় দিবে আমরা তা মাথাপেতে নিবো। কিন্তু একজন সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) কিভাবে আমাদের জানমালের নিরাপত্তা না দিয়ে বাড়ীতে গিয়ে গালিগালাজসহ গায়ে হাত তুলছে। মারামারি না হওয়ার পরেও তদন্ত ছাড়াই গাইÍ ৫১, জিআর ৪৭০/২২ মামলা রুজু করে মামলাহীন ব্যক্তিকে থানায় নিয়ে এসে আসামীকে ৪২ ঘন্টা আটক রাখেন। পরে মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠান। উল্লেখ্য মোঃ জামরুল ঐ মামলার আসামী সে একজন মেরুদ- অপারেশনের রোগী। আমরা এসআই মাহিদুল ইসলামের জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে তদন্ত সাপেক্ষে তার প্রতিকার চেয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।