আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন মিসর, ইসরাইল ও পশ্চিম তীরে যাচ্ছেন। ইউক্রেনের সাহায্য, ক্রমবর্ধমান রাশিয়া-ইরানের সম্পর্কের উন্নতি এবং ইসরাইল-ফিলিস্তিনি উত্তেজনা হ্রাস তার আলোচ্যসূচির শীর্ষে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ব্লিংকেন অংশীদারদের সাথে যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন তার মধ্যে রয়েছে ‘রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ, ইরান, ইসরাইল-ফিলিস্তিনি সম্পর্ক এবং ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতের দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান সংরক্ষণ, এবং মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সুরক্ষা।’ ইসরাইল ইউক্রেনকে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দিলেও কিয়েভে প্রাণঘাতী সামরিক সরঞ্জাম পাঠানোর বিষয়টি এড়িয়ে গেছে। কারণ, ইসরাইলের এমন পদক্ষেপ মস্কোকে ক্ষুণ্ণ করতে পারত এবং প্রতিবেশী সিরিয়ায় ইসরাইলের যে নিরাপত্তা স্বার্থ রয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারত। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত সিরিয়ায় রাশিয়ার সম্পৃক্ততা থাকায় ইসরাইল এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইসরাইলের অবস্থানের সমালোচনা করা থেকে বিরত থাকছে এবং ইউক্রেনের জন্য ইসরাইলের সমর্থন চাইছে। সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা