শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ধনবাড়ীতে আধুনিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে শুরু প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী রৌমারীতে বড়াইবাড়ী সীমান্ত যুদ্ধ দিবস পালিত মাধবদীতে জ্যান্ত কই মাছ গলায় ঢুকে কৃষকের মৃত্যু বদলগাছীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী কালীগঞ্জে কৃষক মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা লতিফ মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন নড়াইলের কালিয়া উপজেলার শ্রীনগর গ্রামে ভ্যানচালককে পুলিশি হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন বরিশালে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলার উদ্বোধন হাতিয়ায় দ্বীপ উন্নয়ন সংস্থার ক্যাম্পাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত স্মৃতি কর্ণার ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন গজারিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমিরুল ইসলামের পক্ষে ছাত্রলীগের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়ার শঙ্কায় ক্রেতারা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে রমজানে চাহিদা রয়েছে এমন সব খাদ্যপণ্য। ক্রেতার কপালে চিন্তার ভাঁজ। রমজান আসতে আসতে পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়ার শঙ্কায় ক্রেতারা। গতকাল শুক্রবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়-রমজানে ব্যাপকভাবে চাহিদা রয়েছে এমন সব জিনিসপত্র গত সপ্তাহের তুলনায় ২ থেকে ৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
রোজার দিনে ইফতারে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে লেবুর শরবতের। সেই লেবু বাজারে বিক্রি হচ্ছে হালি ৩০ টাকা দরে। খুচরা ১০ টাকা পিস। এছাড়া বাজারে ওঠা নতুন সবজিগুলোর মধ্যে সাজনা কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা, বরবটি ১২০ টাকা, পটল ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ও করলা ১০০, টমেটো পাকা ৩০ টাকা, কাচা ৪০ টাকা, কচুর লতি ৯০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, ধুন্দুল ৩০ টাকা, বেগুন ৪০ থেকে ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১০০ টাকা। এছাড়া মাছ-মাংসের আগের চড়া দাম অপরিবর্তিত রয়ে গেছে। মুরগি কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে বয়লার ২৫০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৮০ টাকা, লাল লেয়ার ৩০০ টাকা, পাকিস্তানি কক ৩৫০ টাকা। এছাড়া গরুর মাংসের কেজি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, খাসির কেজি ১২০০ টাকা।
মাছের বাজারে কেজিপ্রতি মাগুর ১৩০ টাকা, নলা ১৩০ টাকা, তেলাপিয়া আকারভেদে ১২০ থেকে ১৮০ টাকা, পাঙাশ ১৬০ টাকা, শোল মাছ ৫০০ টাকা, পাবদা ২৮০ টাকা, টাকি ২৮০ টাকা, রুই ২৪০ টাকা, কাতলা ২৬০ টাকা, মাঝারি সাইজের ইলিশ ৬০০ টাকা।
মিরপুর বাউনিয়াবাঁধ এলাকার বউবাজারে সালমা আক্তার বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনও জিনিসের দাম একবার বাড়লে আর কমে না। এখনই দাম শুনলে মাথা ঘুরে। সামনের শুক্রবারে প্রথম রোজা, তখন জিনিসপত্রের দাম কী হইবো আল্লাহই জানে!’
আরেক ক্রেতা মমতাজ বেগম বলেন, ‘মানুষ সারা দিন রোজা রাইখা ইফতার করবো নাকি জিনিসপত্রের দাম কেন বাড়ছে ওইটা নিয়া চিন্তা করবো! দাম যতই বাড়ুক দিনশেষে কম-বেশি মুখে তো কিছু দিতে হইবো। আমাদের তো না কিইন্না উপায় নাই! সব জায়গায় এক দামই ফিক্সড কইরা দিছে দোকানদারেরা।’ পণ্যের দাম বাড়ার ঘটনায় খুচরা ব্যবসায়ীরা দায় নিতে চায় না। তারা বলেন, যে দামে আনা হয় সেই দাম অনুযায়ী বিক্রি করতে হয়। দামের কারসাজি ওপর থেকেই হয়ে থাকে বলে অভিযোগ করেন তারা।
এ বিষয়ে মুদির দোকানি রুহুল আমিন বলেন, ‘দামের বিষয় আমাদের বলে লাভ নাই। আমরা তো এগুলা আমদানিও করি না, তৈরিও করি না। আমরা পাইকারিতে অল্প কিছু মাল আনি। বাজারে যে দামে বিক্রি হয় সেই দামেই বিক্রি করি। দাম বাড়ে কেন এইগুলো যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে তারা বলতে পারবে।’




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com