শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন

ইন্দেরহাটের স্বর্ণকার ব্যবসায়ী আশীষ পালিত বাবার ঐতিহ্য ধরে রাখার বদ্ধপরিকর

নিয়াজ মোর্শেদ (স্বরূপকাঠি) পিরোজপুর :
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০২৩

হাঁটি হাঁটি পা পা করে সেই বৃটিশ আমলের সময়ে স্বল্প পুঁজি নিয়ে পথচলা। শত সংগ্রাম করে টিকে থাকতে হয়েছে স্বর্ণের ব্যাবসা। বহু ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করে আজ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে হরেন্দ্র নাথ পালিত পরিবার। বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে বিগত সময়ে। বাবার আদর্শের সৈনিক হয়ে স্বর্ণকার ব্যাবসায়ী জগতে একটি বিস্বস্ত নাম পালিত পরিবার। আর সেই কারণে বাবার আদর্শ নিয়ে তারই সুযোগ্য পুত্র আশীষ পালিতও সুনামের সাথে বাবার আদি প্রতিষ্ঠান নিয়ে টিকে আছে আপন মহিমায়। বাবার স্বপ্নের গড়া প্রতিষ্ঠানে এখনো শিখতে আছে একাগ্রতা চিত্তে। ধ্যান ধারনা মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকা। আর সেই স্বপ্ন নিয়ে বর্তমান সময়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বাবার আর্শীবাদ নিয়ে বাবার প্রতিষ্ঠানে সময় দিয়ে যাচ্ছে আপন মহিমায়। সদালাপী এবং চমৎকার মনের মানুষ হিসেবে সাধারণ ক্রেতাদের কাছে একটা চমৎকার গ্রহণ যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে ইতিমধ্যে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব ইন্দেরহাট বন্দরের স্বর্ণকার ব্যাবসা নিয়ে আজও টিকে আছে নিজস্ব ঐতিহ্য নিয়ে। এব্যাপারে নাজিরপুর উপজেলার বাসিন্দা কলারদনিয়া ইউনিয়নের সানজিদা আক্তার গনমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি একজন কলেজ ছাত্রী। আমি আশিষ পালিত দাদার দোকানে একজন ক্রেতা ছিলাম। আমি আমার দাদার ব্যাবহার এবং কাজের মান নিয়ে দারুণ মুগ্ধ। চমৎকার মানুষ এবং সুন্দর ব্যাবহার। কাজের মান নিয়ে কোন ধরনের প্রশ্ন উঁকি ঝুঁকি করে না।পাশাপাশি দীর্গা ইউনিয়নের বাসিন্দা মালতি বিশ্বাসও ভূয়সী প্রশংসা করেন আশিষ পালিতের। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাদাদের স্বর্ণের দোকানে আসা যাওয়া রয়েছে। সুনামের সাথে কাজকর্ম করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। সরকারি স্বরূপকাঠি কলেজের একজন প্রভাষক (নাম না প্রকাশের শর্তে) গনমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আশীষ পালিত ও তার বাবার আচরণ বিগত সময় থেকেই সুন্দর। আমার চাকুরির সুবাদে স্বরূপকাঠীতে বসবাস। আমি এদের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম। পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম আর সেই আলোকে আমার দৃষ্টিতে চমৎকার ব্যাবসায়ী। তাছাড়া আশীষ পালিত একজন সুশিক্ষিত ব্যাবসায়ী। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথা বলেন ইন্দেরহাট বন্দরের স্বর্ণকার ব্যাবসায়ী বাবু আশীষ পালিতের সাথে। সদা হাস্যউজ্জল এবং সুন্দর মনের মানুষ আশীষ পালিত গন মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি বা আমর বাবা বরাবরই মানবতার সেবায় নিয়োজিত। ব্যাবসার প্রধান পুঁজিই হল সততা। আর সেই সততার মাধ্যমে সমগ্র উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। বাবার স্বপ্ন আজ সার্থক আর আমিও সকলের আর্শীবাদ নিয়ে টিকে আছি। লেখাপড়া শেষ করে আমার বাবার প্রতিষ্ঠানে সময় দিচ্ছি। আমার বাবা আমার জন্য রোল মডেল। বাবার সততার মাধ্যমে আমিও একজন সফল ব্যাবসায়ী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ মিশনে আছি। ক্রেতাদের পছন্দের মধ্যে একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে বদ্ধপরিকর। ক্রেতা রাই আমাদের আর্শীবাদ। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে আশীষ পালিত বলেন, “ সততাই আমাদের প্রধান সম্পদ । সমগ্র উপজেলার মধ্যে একটা চমৎকার অবস্থান তৈরী করতে চাই। পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী নাজিরপুর, কাউখালি ও বানারীপাড়ায়ও সুনাম ছড়িয়ে পড়ুক। আন্তর্জাতিক ভাবে এবং রাষ্ট্রের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সুনামের সাথে স্বর্ণের ব্যাবসা করাই আমাদের প্রধান দায়িত্ব। পাশাপাশি খাঁটি দেশপ্রেমিক হয়ে আমার সোনার বাংলার দেশ সকলের প্রিয় বাংলাদেশে আমাদের সকলের অহংকার। সেই কারণে আমি গর্বিত আমি এবং আমাদের পরিবার গর্ববোধ করে, পালিত পরিবার সুনামের সাথে স্বর্ণের দোকান ব্যাবসা করে ইন্দেরহাট বন্দরে। এ ব্যাপারে ইন্দেরহাট বন্দরের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ সুশীল সমাজের বহু লোকজন গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন,নিঃসন্দেহে পালিত পরিবার স্বর্ণের দোকান ব্যাবসায় একটা সুনাম সুখ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। আমাদের সকলের অহংকার এবং গর্বের পালিত পরিবার।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com