মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
মুসলিম স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন ৫ টাকার নোটে মুদ্রিত নওগাঁর কুসুম্বা মসজিদ ভালুকায় কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ মেলান্দহে অভ্যন্তরীণ বোরো ধান:চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন জলঢাকায় কৃষকদের ফসলি জমির ধান নষ্ট পরিবেশ অধিদপ্তর ছাড়পত্র নেই তবুও চলছে ইট ভাটা ভোটারদের আস্থা চেয়ারম্যান প্রার্থী মোটরসাইকেল প্রতীকের এস এম মুইদুল ইসলামের উপর কালীগঞ্জে ৪ কোটি টাকার রাস্তায় নিম্নমানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ খাদ্য ও শস্য পণ্য উৎপাদন বাড়াতে পারলে,দেশের আর্থিক অগ্রগতি বাড়বে-এস এম শাহজাদা এমপি আবারও ‘আওয়ামী লীগের সাজানো বিষ্ফোরক মামলায়’ পিরোজপুর জেলা যুবদলের সদস্য সচিব সহ যুগ্ম আহ্বায়ক-১ কারাগারে জগন্নাথপুরে মাদ্রাসার ফলাফল সন্তোষজনক জমে উঠছে পিরোজপুরে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা

বাজারে নিত্যপণ্যের দাম গত কয়েক মাস ধরেই চড়া

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০২৩

বাজারে নিত্যপণ্যের দাম গত কয়েক মাস ধরেই চড়া। মাঝে দফায় দফায় বেড়েছে সব ধরনের শাক-সবজির দাম। তবে গত দুয়েক সপ্তাহে অপরিবর্তিত রয়েছে সবজির দাম। যদিও তা ক্রেতার নাগালে রয়েছে এমনটি বলা যাবে না, তবে দামও বাড়েনি। কাঁচা মরিচ নিয়ে বেশ লঙ্কাকা- হয়েছিল, সর্বোচ্চ দামে পৌঁছায় এবার। পরে আমদানি ও দেশের বিভিন্ন এলাকায় ফলন ভালো হওয়া দাম কমে ১৬০ টাকায় আসে। সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও কেজিতে ৪০ টাকা বেড়েছে।
কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা করে বেড়েছে মুরগির দাম। এছাড়া দাম বেড়েছে ডিম, ইলিশ মাছের। এদিকে, আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে গরু ও খাসির মাংসসহ অন্যান্য মাছ। গতকাল শুক্রবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
সকালে দেখা যায় যে, টিঅ্যান্ডটি বাজার, কলোনি বাজার, ফকিরাপুল বাজার, খিলগাঁও বাজার, মালিবাগ রেললাইন সংলগ্ন এবং মালিবাগ বাজারে প্রতিকেজি বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কচুর লতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কচুর মুখি ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, ঢ়্যাঁড়স ৪০ থেকে ৫০ টাকা, গাজর (দেশি) ৮০ থেকে ৯০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ধন্দুল-চিচিংগা ৫০ টাকা, আলু ৪০ টাকা কেজিতে। জালি ৪০ টাকা পিস, লাউ ৪০ থেকে ৬০ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।
কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজিতে। কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৬০ থেকে ৩৬০ টাকা। প্রতি ডজনে ১০ টাকা বেড়ে ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। মুরগি বিক্রেতা বোরহান উদ্দিন জাগো নিউজকে বলেন, মোকামে (পাইকার) মুরগির দাম বেশি তাই খুচরায় দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে দাম কম ছিল তাই ১৮০ টাকা কেজিতে ব্রয়লার বিক্রি করেছিলাম আজ আবার দাম বেশি হওয়ায় খুচরা বিক্রিতেও দাম বেড়েছে।
সোহাগি আক্তার নামে এক ক্রেতা জাগো নিউজকে বলেন, গত সপ্তাহে একটা পণ্যের দাম কমছে তো আজ বাড়ছে। আর কোনো পণ্যের দাম একবার বাড়লে আর কমছে না। সে তুলনায় আমাদের আয় বাড়ছে না, এভাবে দরদাম বাড়ায় আমাদের টিকে থাক কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে, ইলিশে ভরা মৌসুমেও দাম চড়া। তবে গত সপ্তাহে দাম কমে ৫০০ গ্রাম ইলিশ ৯০০ টাকায় পাওয়া গেলেও আজ তা হাজার থেকে ১১০০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। জাটকা ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। রুই-কাতলসহ অন্যান্য মাছ আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। অপরিবর্তিত রয়েছে গরুর মাংস, খাসির মাংসের দাম। মাছ বিক্রেতা জসিম উদ্দিন বলেন, এখন ইলিশ মাছ নদীতে কম ধরা পড়ছে এ কারণে দাম বেশি। আড়তে অনেক বেশি দাম হওয়ায় অনেকেই মাছ আনার সাহস করছেন না। কারণ আনার পর যদি বেশি দামে ক্রেতা না কেনেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com