বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক কাঁচপুর শাখা স্থানান্তর দাউদকান্দিতে ১৭ বছরেও পাকা হয়নি ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তা: সেবা নিতে আসা মানুষের চরম দুর্ভোগ রংপুরে সড়ক পরিবহন আইন ও ট্রাফিক সংক্রান্ত সচেতনতা মুলক সভা শ্রীমঙ্গলে লোকালয় থেকে রেসাস বানর উদ্ধার আওয়ামীল লীগ ক্যাডার নজরুল সিন্টিকেটের দখলে ৩০ একর বনভূমি দেওয়ানগঞ্জে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা গলাচিপায় নবাগত উপজেলা প্রশাসনের সাথে রাজনৈতিক দলের মতবিনিময় সভা বাউফলে সড়ক নির্মাণে নিম্নমানের ইট ব্যবহার ও অনিয়মের অভিযোগ কেরানীগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের মাসিক সমন্বয় সভা

সবজির বাজার চড়া গঙ্গাচড়ায় নিম্নআয়ের মানুষের নাভিশ্বাস

গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় সবজির বাজার চড়া। নিম্নআয়ের মানুষের নাভিশ্বাস। জীবন উপযোগী প্রতিটি ধারণের উপযোগী জিনিসের অগ্নিমূল্য। চাল, ডাল, মাছ, মাংস, তেল, তরিতরকারি, ফলমূল, চিনি, লবণ, গম, আটা, রুটি, বিস্কুট ইত্যাদি দ্রব্যের মূল্য আগের তুলনায় কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। অতিরিক্ত মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের জন্যই সাধারণ মানুষকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ৬০-৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে আলু। ৬০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছিল বেগুন, পটোল, মুখীকচু আর মুলা। অন্যদিকে ঝিঙে ও ঢ্যাঁড়স ৭০, বাঁধাকপি ৬৫, ফুলকপি ও টমেটো ১২০ এবং শিম ও কাঁচা মরিচ ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল। দেশি পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকা। যদিও সরকার খুচরা পর্যায়ে আলু ৩৬ ও পেঁয়াজ ৬৫ টাকা কেজি নির্ধারণ করে দিয়েছিল। এ দামে বাজারে ব্যানার ঝুললেও পণ্য পাওয়া যায়নি। উপজেলার মন্থনা বাজারে কাঁচা বাজার করতে আসা মোকাদ্দেস আহমেদ বলেছেন, দেশত এবার গরিব মারার মেশিন বেড়াইছে। আমি রিকশা চালিয়ে ইনকাম করি চাল, তেল কিনতে টাকা শেষ হয়। তরকারি কিনবো কি করে। নাজমা বেগম বলেন, আমি একজন জুট মিলের শ্রমিক আমাদের দিন হাজিরা ১৩০ টাকা। এই ১৩০ টাকা দিয়ে কি কিনবো তা ভেবেই পাচ্ছিনা। সব জিনিসের দাম যে হারে বাড়ছে সে হিসেবে আমাদের তো আয় বাড়েনি। আলু ব্যবসায়ী ফজলুল জানান, হিমাগার থেকে জাত ভেদে ৪২ থেকে ৫৮ টাকা কেজিতে আলু কিনতে হচ্ছে। প্রশাসন নির্দিষ্ট দামে আলু বিক্রি করতে বাজারে সাইনবোর্ড ঝুলিয়েছে কিন্তু হিমাগারে যায় না। সেখানে অভিযানে গেলে দাম কমে যেত। এ নিয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদ তামান্না বলেন, খুচরা পর্যায়ে আলু ৩৬ ও পেঁয়াজ ৬৫ টাকা কেজির বেশি কেউ বিক্রি করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com