দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শেষ হওয়ার সাথে সাথে চলতি সময়ে আগামী উপজেলা নির্বাচন নিয়ে জটিল হিসাব নিকাশ শুরু হয়ে গেছে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আলোচনা হচ্ছে আগামী উপজেলা নির্বাচন নিয়ে। চায়ের দোকানে দোকানে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু হচ্ছে উপজেলা নির্বাচন। উপজেলার শ্রী লক্ষন সহ শ্যামল, মোঃ বেল্লাল ও মানিকের চায়ের দোকানে।পাশাপাশি ইন্দেরহাট, সুটিয়াকাঠী, বরছাকাঠীর চায়ের দোকানও আলোচনা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে না গুয়ারেখা ইউনিয়নের বিভিন্ন মোরের মোরের চায়ের দোকানে। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বহু হুজুরও রয়েছে এজাতীয় আলোচনা নিয়ে। আলোচনা কিংবা সমালোচনা যাইহোক না কেন আসলে সাধারণ মানুষের হিসাব নিকাশই সঠিক। যদিও দলবাজির কারনে যোগ্য প্রার্থীও হেরে যায়।তারপরও কে হচ্ছেন সম্ভাব্য চেয়ারম্যান কিংবা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। গানিতিক টেবিলের শীর্ষে বর্তমানে স্ব স্ব পদে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের অবস্থান নিয়ে নানান প্রশ্ন উঁকি ঝুঁকি দিচ্ছে।আর সেই কারণে কে হবে উপজেলা নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান। অবশ্য ইতিমধ্যে দুই চারজনের নাম শোনা যাচ্ছে আড়ালে আবডালে। আর সেই কারণে নিজ এলাকার সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সমগ্র গুয়ারেখা ইউনিয়নের সকলের দাবি উঠেছে পাটিকেলবাড়ীর কৃত্তি সন্তান মোঃ সহিদুল ইসলাম ( লিটন) ফকিরকে নিয়ে। আগামী উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায়। সমাজ সেবায় রয়েছে সুখ্যাতির পাশাপাশি মুরব্বি জ্ঞান দারুণ। এককথায় অসাধারণ বললেও ভুল হবে না।আর সেই কারণে সকলের আস্থার প্রতিক মোঃ সহিদুল ইসলাম ( লিটন) ফকির।
এদিকে দিন যতোই যাচ্ছে আলোচনা ততই তীব্র গতিতে হচ্ছে একজন চমৎকার মানুষ ও নিরহংকার নেতা মোঃ সহিূদুল ইসলাম লিটনকে নিয়ে।অবশ্য আজকের লেখনীর মাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন ফকিরকে নিয়ে। সাধারণ মানুষের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে গুয়ারেখা ইউনিয়নের পাটি কেল বাড়ী গ্রামের একজন লিটন ফকির ভাইকে নিয়ে। যদিও বর্তমান সময়ে আরও কিছু কিছু প্রার্থীর নামডাক শোনা যাচ্ছে। কেহ কেহ নিজ উদ্দোগে প্রচার করে যাচ্ছে কৌশল অবলম্বন করে।অপরদিকে আরও বহু প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে আড়ালে আবডালে। আবার অনেকে খরচের ভয়ে কুঁকড়ে যাচ্ছেন কৌশল অবলম্বন করে । অবশ্য কেহ কেহ দলের সুযোগ কাজে লাগিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। কিন্তু পাটিকেলবাড়ী গ্রামের মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন নিজ যোগ্যতা দিয়ে ইতিমধ্যে আলোচনার উঠে এসেছে ।লিটন ফকির রাজনৈতিক পদও মর্যাদা নিয়ে ভাবেন কম। তারপরও ঢাকা মহানগর উত্তর শ্রমিকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সুপরিচিত। পাশাপাশি নিজ প্রতিষ্ঠান তামিম ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্বত্বাধিকারী। এদিকে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের কাছে দারুণ গ্রহন যোগ্যতা রয়েছে। অবশ্য মহান আল্লাহরও রহমাত দরকার রয়েছে। সার্বিক বিবেচনায় মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন ফকিরের আলোচনায় মত্ত গুয়ারেখা ইউনিয়নের সাধারণ মানুষেরা ।
আর আমরাও স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুর স্ব স্ব প্রার্থীর কথা বলছিলাম। স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আগামী উপজেলা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করার জন্য আগাম বার্তা দিচ্ছেন মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন।এদিকে বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আঃ হক ভাইয়ের আলোচনায় না আসলেও সাবেক চেয়ারম্যান এস এম মুহিদুল ইসলাম মুহিদ ভাইর আলোচনা হচ্ছে। অবশ্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আগামী উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার মিশন নিয়ে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলছে একজন সহিদুল ইসলাম লিটন ফকির ভাই। দারুণ সদালাপী ও মিশুক স্বভাবের কারণে ইতিমধ্যে সাধারণ মানুষের কাছে দারুণ গ্রহণ যোগ্যতা পাচ্ছে। আর সেই কারণে আত্ম মানাবতার সেবার এগিয়ে আসছে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী আমাদের দৈনিক খবর পত্রের সাথে কথা হয় মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটনের সাথে ।তিনি অকপটে বলেন,” আমি নেতা হওয়ার জন্য নয় বরং সাধারণ মানুষের সেবা করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি “। এলাকার মানুষের অনুরোধে আমি আগামী উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। বাদবাকি সৃষ্টি কর্তার রহমাত। এলাকার সন্মানিত ভোটাররা আমাকে যোগ্য মনে হলে সন্মান স্বরূপ ভোট প্রয়োগ করবেন। তিনি আরও বলেন, আমি মানুষের কল্যানে সব সময় এগিয়ে আসবো। দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ । দলের পরিচয় বড় কথা নয় আমরা সকলেই স্বরূপকাঠি উপজেলার মানুষ। আমরা সকলেই একটি পরিবারের লোকজন।