দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শেষ হতে না হতেই জমে উঠেছে উপজেলা নির্বাচন। যদিও সরকার সুক্ষ রাজনীতির ছক তৈরি করে দলীয় নৌকা প্রতিক বাদ দিয়ে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি সহ সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। আর প্রাথমিক ভাবে প্রথম ধাপে স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে হতে যাচ্ছে। আগামী মার্চ-মধ্যে উপজেলা নির্বাচন সম্পন্ন হবে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে ইতিমধ্যে আলোচনা কিংবা সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে। চায়ের দোকানে দোকানে আলোচনা হচ্ছে সর্বত্র। বাদ যাচ্ছে না বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নিয়ে। অবশ্য স্বরূপকাঠি উপজেলার সুশীল সমাজের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ দৈনিক খবর পত্রকে বলেন, স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে এবারের নির্বাচন হবে দারুণ প্রতিযোগিতা মূলত। দলীয় নৌকা প্রতিক না থাকার কারণে জমজমাট নির্বাচন হবে। আর সেই কারণে স্বরূপকাঠি উপজেলার নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী চলতি সময়ে দারুণ আলোচনায়।সাধারণ মানুষের মধ্যে। একজন সহিদুল ইসলাম লিটন ফকির দারুণ আলোচনায় রয়েছে সুনির্দিষ্ট কিছু কিছু গুণাবলি দিয়ে। একজন প্রার্থী হওয়ার জন্য বহু পারিবারিক ঐতিহ্য থাকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর সেই বিশেষ বিশেষ গুণাবলি বর্তমান সময়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন ফকিরের মধ্যে রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষিত পরিবারের সন্তান। আসলেই একজন লিটন ফকির সময় উপযোগী চিন্তা চেতনা দিয়ে সমাজের মধ্যে নেতৃত্ব দেওয়ার মত যোগ্যতা রয়েছে। পাশাপাশি একজন ব্যাবসায়ী হিসেবে রয়েছে দারুণ খ্যাতি। স্বরূপকাঠি উপজেলার গন্ডি পেরিয়ে বর্তমান সময়ে ঢাকা মেগাসিটিতে রয়েছে দারুণ প্রসারতা। বর্তমানে নিজ গ্রাম পাটিকেলবাড়ী সহ সমগ্র উপজেলার মধ্যে রয়েছে পরিচিতি। এব্যাপারে স্বরূপকাঠি উপজেলার বেশীরভাগ শীর্ষ নেতৃবৃন্দ গণমাধ্যম কর্মীদের গুয়ারেখা ইউনিয়নের কৃত্তি সন্তান মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন ফকির ইতিমধ্যে সমগ্র উপজেলার মধ্যে চলছে আলোচনা। পাশাপাশি প্রচারের দিক দিয়ে শীর্ষে না থাকলেও প্রচারে আহমরি ঘাটতি নেই।চলতি সময়ে বিভিন্ন উপজেলার মধ্যে কৌশল অবলম্বন করে লিটন ফকিরের নিজস্ব কর্মীরা নানান কায়দায় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে কৌশল অবলম্বন করে। স্বরূপকাঠি পৌরসভার পাশাপাশি দশটি ইউনিয়নের মধ্যে একক দক্ষতার পাশাপাশি একঝাঁক সাহসী কর্মী বান্ধব টিম নিয়ে দারুণ প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কনকনে শীত এবং কঠিন ঠান্ডা আবহাওয়া উপেক্ষা করে চলতি সপ্তাহে নিজ ইউনিয়নের মধ্যে বিভিন্ন ওয়ার্ডে স্ব স্ব উদ্যোগ নিয়ে দোকানে দোকানে গঠন মূলক আলোচনা করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। সকলের মধ্য একটাই আলোচনা আমাদের লিটন ফকির এলাকার সন্তান। আটঘাট বেধে গুয়ারেখা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একনিষ্ঠ হয়ে কাজ করতে হবে। অবশ্য ইতিমধ্যে নিজ ইউনিয়নের মধ্যে কার্যক্রম চলছে দারুণ। সমাজের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ সর্বস্তরের মানুষের সাথে আলোচনা করে দৈনিক খবর পত্র পত্রিকার প্রতিনিধি কৌশল অবলম্বন করে মাঠ জরিপেরও হিসাব নিকাশ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ সাহিদুল ইসলাম লিটন ফকির নিজ ইউনিয়নের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ বৌ গাড়ী মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা কর্মীদের সাথে মুঠোফোনে কথা বলে যাচ্ছেন। পাশাপাশি অটোরিকশা সহ অটোবাইক নেতা কর্মীদের সাথেও আলাপ চারিতা সহ প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
তবে এবারের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন ফকির ইতিমধ্যে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী আমাদের দৈনিক খবরপত্রের সাথে কথা হয় মোঃ সহিদুল ইসলাম লিটন ফকিরের সাথে ।তিনি অকপটে বলেন, আমি নেতা হওয়ার জন্য রাজনীতি করি না বরং রাজনীতির নীতি নিয়ে রাজনীতি করার পক্ষে। নিজ এলাকায় হতদরিদ্র পরিবারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সেবা করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি আমার সমর্থন অনুযায়ী।
রাজনীতির মাঠে নেতা না হয়েও সমাজের মধ্যে চমৎকার চমৎকার কাজ করা যায় কিন্তু। অবশ্য সবার আগে দরকার চমৎকার মনমানসিকতা। এলাকার মানুষের অনুরোধে আমি আগামী উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নিয়ে একটু আধটু ভাবছি। অবশ্য বিগত বছরগুলোতে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। বাদবাকি সৃষ্টি কর্তার রহমাত। এলাকার সন্মানিত ভোটাররা আমাকে যোগ্য মনে হলে সন্মান স্বরূপ ভোট প্রয়োগ করবেন আমাকে। তিনি আরও বলেন, আমি মানুষের কল্যানে সব সময় এগিয়ে আসবো। দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ। দলের পরিচয় বড় কথা নয় আমরা সকলেই স্বরূপকাঠি উপজেলার মানুষ। আমরা সকলেই একটি পরিবারের লোকজন।