সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
সদরপুরে বাতাসে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন সোনালী আঁশ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে হাজী দিদার পাশার পক্ষে আলোচনা সভা পঞ্চগড়ের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ বর্মণের বদলীর দাবীতে মানববন্ধন নগরকান্দায় ভূত আতংকে অসুস্থ হয়েছে শিক্ষার্থীরা ডিমলায় ১০০ পরিবারের মাঝে ঢেউটিন ও অর্থ বিতরণ ভয় পাবার কোন কারণ নাই, আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন টুঙ্গিপাড়া জাতির পিতার সমাধিতে যুব লীগের চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা নিবেদন টিয়া পাখির মতো আপনাদের কাছে প্রিয় হয়ে থাকতে চাই-সাংবাদিক বাবু পলাশবাড়ী উপজেলা দলিল লেখক সমিতির ত্রি বার্ষিক নির্বাচন কুয়াকাটায় মধ্যরাত থেকে শুরু মাছ ধরার উপর ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা

৮০ শতাংশের বেশি নারী ভোগেন পিসিওসে

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বা পলিসিস্টিক ওভারি ডিজিজে ভোগেন অনেক নারীই। পরিসংখ্যান মতে, ৮০ শতাংশের বেশি নারী ভোগেন এই রোগে। পিসিওস বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম। রোগটি কি আদৌ সারে? সারলে নিজের থেকেই সারে না ওষুধের প্রয়োজন পড়ে? পিসিওস’কে বিশেষজ্ঞদের একাংশ লাইফস্টাইল ডিজিজের তালিকাতেও গণ্য করে থাকেন। অর্থাৎ প্রতিদিনের জীবনযাপনের ধারা এই রোগের জন্য অনেকটা দায়ী। এই রোগের বেশ কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ দেখা যায়।
পিসিওস’র লক্ষণ কী কী? এই সমস্যায় আক্রান্ত নারীদের জরায়ুতে সিস্ট তৈরি হয়। একাধিক ডিম্বাণু জমতে জমতে এই সিস্ট গঠন হয়। তাই একে পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম নাম দেওয়া হয়েছে। তাই রোগটির প্রাথমিক লক্ষণ সিস্ট।
১. পিসিওস হলে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়ে পড়ে। দুই পিরিয়ডের মধ্যে দিনসংখ্যার তফাত একই থাকে না। কখনও বাড়ে কখনও কমে যায়।
২. ব্রণ দেখা দেয়। সাধারণত ব্রণ একটি বয়সের পর আর হয় না। কিন্তু পিসিওস থাকলে ব্রণর সমস্যা থেকে যায়। ৩. চুল পাতলা হয়ে আসে। পিসিও’র একটি বড় লক্ষণ এটি। প্রায়ই চুল ওঠে। চুল পাতলা হয়ে যায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। ৪. ওজন বাড়তে থাকে অনিয়ন্ত্রিতভাবে। পিসিওস’র একটি বড় লক্ষণ। তবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলে ওজন বজায় রাখা যায়।
পিসিওস’র কারণ কী? রোগটির কারণ খুঁজতে একাধিক গবেষণা হয়েছে। দেখা গেছে, হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হওয়াই রোগটির বড় কারণ। যার পেছনে মূলত জীবনযাপনের কায়দা অনেকটা দায়ী থাকে।
পিসিওস কী সারে? পিসিওস সমস্যা পুরোটা সারিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। তবে এর বিভিন্ন লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। জীবনযাপনের কায়দায় কিছু বদল আনলেই তা সম্ভব হয়। যেমন-
ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে: এই ধরনের খাবার আমাদের শরীরে স্ট্রেস হরমোনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া হরমোনের স্বাভাবিক ভারসাম্যও নষ্ট করে। তাই এই খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি। পাশাপাশি কফিও এড়িয়ে চলতে হবে।
কৃত্রিম চিনি ও রঙযুক্ত খাবার এড়ান: কৃত্রিম চিনি ও রংযুক্ত খাবার শরীরের জন্য মোটেই উপকারী নয়। পাশাপাশি এগুলো হরমোনের স্বাভাবিক কাজেও ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
ফল ও শাকসবজি: ফল ও শাকসবজি পাতে বেশি করে রাখুন। এগুলো অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভূমিকা পালন করে। ফল ও শাকসবজির মধ্যে টমেটো, বাঁধাকপি, পালংশাকের মতো পাতাযুক্ত শাক বেশি করে খেতে পারেন। সূত্র: হেলথলাইন/এবিপি লাইভ




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com