বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারিক কার্যক্রম শুরু ১৭ অক্টোবর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক অধ্যাপক আবু জাফর সরকারের কাছে তথ্য আছে, অনেক প্রতিষ্ঠান ইচ্ছা করে পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে: আসিফ মাহমুদ শেখ হাসিনা দেশকে গণকবরে পরিণত করেছেন: রিজভী খালেদা জিয়ার প্রতি নির্মম নির্যাতন করেছেন হাসিনা: দুদু আ.লীগ ঘোষিত ৩৫০ কোটি নয়,মাত্র ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়েই চালু হলো মিরপুর-১০ স্টেশন প্রয়োজন হলে আহতদের চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠানো হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা অবিলম্বে তারেক রহমানের সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করার দাবি ইউট্যাবের মফস্বল সাংবাদিকদের দায়িত্ব অনেক বেশী …….. শহিদুল ইসলাম আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে নির্বাচনের প্রস্তাব চরমোনাই পীরের

আ.লীগ ঘোষিত ৩৫০ কোটি নয়,মাত্র ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়েই চালু হলো মিরপুর-১০ স্টেশন

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪

প্রায় ১ কোটি ২৫ লাখ টাকায় মেরামত করে সচল করা হয়েছে মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন। অন্তত ৮৮ দিন বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে স্টেশনটিতে ট্রেন থামছে এবং যাত্রীরা ওঠানামা করছেন।

গতকাল মঙ্গলবার স্টেশন পরিদর্শনে এসে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সাংবাদিকদের জানান, মিরপুর-১০ স্টেশন চালু করতে খরচ হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। যেহেতু অন্যান্য স্টেশনগুলো থেকে অনেক যন্ত্রাংশ এনে এখানে সংযোজন করা হয়েছে, তাই সেসব যন্ত্রাংশ আমদানিসহ আমাদের দুই স্টেশনে মোট খরচ হবে ১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সেখানে আরও কিছু বেশি যন্ত্রাংশও থাকবে। এছাড়া গত ২০ সেপ্টেম্বর ২২ লাখ টাকার প্রাথমিক ব্যয়ে কাজিপাড়া স্টেশনটি চালু করা হয়।
ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্যে গত ১৯ জুলাই মিরপুরের-১০ নম্বর এবং কাজীপাড়া স্টেশনে ভাঙচুর হয়। এতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ২৭ জুলাই তখরকার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দাবি করেছিলেন, স্টেশন দুটি সচলে ৩৫০ কোটি টাকা লাগবে। চালু করতে এক বছরেরও বেশি লাগতে পারে। তবে মাত্র ২ মাস পরেই গত ২০ সেপ্টেম্বর কাজীপাড়া স্টেশন চালু করা হয়েছে।
ফাওজুল কবির খান জানান, মেট্রোস্টেশন আন্দোলনকারী ছাত্ররা ভাঙচুর করেনি। যারা স্টেশন ভাঙচুর করেছে তাদের সিসিটিভি ফুটেজ পুলিশকে দেওয়া হয়েছে। মেট্রোরেলের নির্মাণ ও পরিচালনার দাযিত্বে থাকা সরকারি কোম্পানি ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ বলছেন, কোনো সরঞ্জাম আমদানি না করে দেশীয় সম্পদের ব্যবহার করেই স্টেশন সচল করা হয়েছে। এ ছাড়া যাত্রীচাপ তুলনামূলক কম থাকা তিনটি স্টেশন থেকে কিছু যন্ত্রাংশ খুলে লাগানো হয়েছে মিরপুর ১০ স্টেশনে। বাকি যন্ত্রাংশ আমদানি করতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ সম্পন্নে মাস তিনেক সময় লাগবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com