শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ অপরাহ্ন

আরও ২৯ সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪
মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, ইমদাদুল হক মিলন, নুরুল আমিন প্রভাষ, নাজনীন নাহার মুন্নী ও জ.ই. মামুন/ফাইল ছবি

আরও ২৯ সাংবাদিক ও ব্যক্তির অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি)। রোববার (৩ নভেম্বর) এক আদেশে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
পিআইডির প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামুল কবীরের সই করা আদেশে বলা হয়, প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালার আলোকে এসব সাংবাদিকের অনুকূলে তথ্য অধিদপ্তরের দেওয়া স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
যেসব সাংবাদিকের কার্ড বাতিল করা হয়েছে, তারা হলেন- টিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, নিউজ২৪-এর হেড অব নিউজ রাহুল রাহা, এটিএন নিউজের বার্তা প্রধান নুরুল আমিন প্রভাষ, দৈনিক ডেসটিনির উপ-সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, ডিবিসি নিউজের প্রধান সম্পাদক মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, সময় টিভির সিইও আহমেদ জোবায়ের, দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, নিউজ২৪-এর সিনিয়র রিপোর্টার জয়দেব চন্দ্র দাস, নাগরিক টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক দীপ আজাদ, এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী জ.ই. মামুন, বাসসের উপপ্রধান বার্তা সম্পাদক মো. ওমর ফারুক, চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি হোসনে আরা মমতা ইসলাম সোমা, দৈনিক কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি হায়দার আলী, দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক মাসুদা ভাট্টি, দৈনিক পূর্বকোণের ঢাকা ব্যুরো প্রধান কুদ্দুস আফ্রাদ, বৈশাখী টিভির প্রধান সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ডিবিসি নিউজের অ্যাসাইমেন্ট এডিটর নাজনীন নাহার মুন্নী, ফ্রিল্যান্সার নাদিম কাদির, বাসসের নগর সম্পাদক মধুসূদন মন্ডল, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক আশিষ ঘোষ সৈকত, দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জাফরউল্লাহ শরাফত, দৈনিক আনন্দ বাজারের বিশেষ প্রতিনিধি কিশোর কুমার সরকার, দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিনের সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন, আরটিভির সিইও আশিকুর রহমান, একুশে টিভির হেড অব ইনপুট অখিল কুমার পোদ্দার, গাজী টিভির এডিটর রিসার্চ অঞ্জন রায়, দৈনিক ভোরের কাগজের বার্তা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন। ৯
ভারতে কমলা হ্যারিসের জন্য বিশেষ প্রার্থনা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী হিসেবে লড়াই করছেন কমলা হ্যারিস। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে নির্বাচনী ক্যাম্পেইন। তবে শুধু মার্কিন সমর্থকরাই হ্যারিসের জন্য প্রার্থনা করছেন না। ওয়াশিংটন থেকে ১৩ হাজার কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ ভারতের একটি গ্রামেও তার জয়ের জন্য প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে। কারণ কমলার পূর্বপুরষরা এই গ্রামেরই।
জানা গেছে, তার মাতামহ পিভি গোপালনের জন্ম তামিলনাডুর থুলাসেন্দ্রপুরমে। ফলে চেন্নাই থেকে ৩০০ কিমি দূরের এই গ্রামের সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে কমলা হ্যারিসের। তার মা শ্যামলা গোপালন উচ্চশিক্ষার জন্য ১৯ বছর বয়সে পাড়ি দিয়েছিলেন আমেরিকায়।
কমলা হ্যারিস একবার এই গ্রামে পা রেখেছিলেন। তখন তার বয়স ছিল পাঁচ বছর। দাদুর হাত ধরে চেন্নাইয়ের সমুদ্র সৈকতে ঘুরেছিলেন। এরপর ২০০৯ সালে চেন্নাই সমুদ্রসৈকতে এসেছিলেন। মায়ের অস্থি বিসর্জন দিতে। গ্রামে হয়তো আর পা পড়েনি হ্যারিসের। কিন্তু তাকে ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে। গ্রামের মন্দিরে হ্যারিসের জয়ের জন্য প্রার্থনার পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় তার নামে পোস্টার দিয়েছেন বাসিন্দারা।
গ্রামের বাসিন্দা জি. মণিকন্দন জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সকালে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে। যদি তিনি জয়ী হন তাহলে উদযাপন করা হবে।
কমলা হ্যারিসের কোনো আত্মীয় এখন আর থুলাসেন্দ্রপুরমে থাকেন না। কমলা হ্যারিসের মাতামহ যে বাড়িতে জন্মেছিলেন, সেখানেও এখন কেউ থাকেন না। ফাঁকা ভিটের মতো পড়ে রয়েছে।
তবে গ্রামে কমলা হ্যারিসের নামে একটি বাসস্টপ বানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এখন শুধু ৫ নভেম্বরের অপেক্ষা। ১৩ হাজার কিমি দূরে বসে এই নির্বাচনের দিকে নজর রাখছে দক্ষিণ ভারতের ছোট্ট এই গ্রাম। সূত্র: রয়টার্স




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com