সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
কালীগঞ্জে সবজির ফেরিওয়ালা সাফিয়া সামান্য আয়ে কষ্টে দিনাতিপাত ভালুকা মুক্ত দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা সরিষাবাড়ীতে সিজারকালে মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ রংপুরের বদরগঞ্জে দাদন ব্যবসা বন্ধের দাবী এলাকাবাসীর কালীগঞ্জে বোরো সমলয় চাষে বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত কৃষক পটুয়াখালীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আঙ্গুল ভাঙ্গলো নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সুনামগঞ্জে বাউল কামাল পাশাকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবী স্বৈরাচারের পুনরুত্থান যেন বাংলার মাটিতে আর না ঘটে-ফয়সল আহমদ চৌধুরী তিতাসে বিএনপির কর্মী সমাবেশে জনতার ঢল নাজিরপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে-সংবাদ সম্মেলন

কুইক রেন্টালে দায়মুক্তির বিধানের বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রায় ১৪ নভেম্বর

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৪

 

কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০ এর বিধান চ্যালেঞ্জ করে আনা রিটের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়েছে। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি শেষে রায়ের জন্য ১৪ নভেম্বর দিন ধার্য করে আজ আদেশ দেয়। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শাহদীন মালিক। আইনটির ৬(২) ও ৯ ধারা বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক ও আইনজীবী তাইয়্যেবুল ইসলাম সৌরভ। আইনটি সংবিধানের ৭, ২১, ২৬, ২৭, ৩১, ৪২, ৪৪, ৪৬, ১৪৩ ও ১৪৫ এর লঙ্ঘন বলে রিটে উল্লেখ করা হয়। আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেন, আইনটির অধীনে কর্ম নিয়ে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না। আদালতের এখতিয়ার রদ করতে পারে এমন কোনো আইন হতে পারে না। এটা চ্যালেঞ্জ করা হয়। আদালত রুল দিয়েছিলেন। রুলে আইনের ৬(২) এবং ৯ ধারা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না- তা সংশ্লিষ্টদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। ২ সেপ্টেম্বর এ আদেশ দেয় উচ্চ আদালত। আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। আজ ওই রুলের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ‘আদালত, ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ’ সংক্রান্ত ৯ ধারায় বলা হয়েছে, এ আইনের অধীন কৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের কাছে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না। ৬ (২) ধারার বলা হয়েছে, উপ-ধারা (১) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যেকোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দরকষাকষির মাধ্যমে ওই কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে পাঠানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করিবে।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com