মানুষ মানুষের জন্য আর সেই শ্লোগানকে সামনে রেখে আত্ম মনবতার সেবায় নিয়োজিত গুয়ারেখা ইউনিয়নের পাটিকেলবাড়ী গ্রামের জামাল ফকিরের ছেলে মোঃ সুজন ফকির। হত দরিদ্র মানুষের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মঙ্গলের জন্য সমাজের মধ্যে উন্নয়ন মূলক কাজ কর্ম করাই নেশায় পরিনত হয়েছে। গাও গ্রামের সাঁকো নির্মাণ করার পাশাপাশি বহু উন্নয়ন মূলক কাজ কর্ম করাই নেশায় পরিনত হয়েছে। সুন্দর ধরণীর বুকে বেঁচে থাকার স্বার্থে হত দরিদ্র পরিবারের জন্য একটা চমৎকার নজির স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই সূত্র ধরেই শুক্রবার গুয়ারেখা ইউনিয়ন ও সারেংকাঠী ইউনিয়নের মধ্যে সংযোগ সেতু উভয় পাড়ের সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটিয়ে নুতন ইতিহাস সৃষ্টি করে। যুব সমাজের মধ্যে ঐক্য তৈরী করে নবরূপে সংযোগ সেতু শুভ উদ্ভোধন এলাকায় পাটিকেলবাড়ী গ্রামের মধ্যে সাধারণ মানুষের চলাফেরার জন্য ব্রীজের শুভ উদ্ভোধন করতে সক্ষম হয়েছে। পাটিকেলবাড়ী ও গয়েসকাঠী সংযোগ সেতুর শুভ উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গুয়ারেখা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ লাভলু গাজী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব সমাজের রতœ আজকের অনুষ্ঠানে বড় চমক মোঃ সুজন ফকির সহ সারেংকাঠী ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি বাবু দুলাল হাওলাদার প্রমুখ। এছাড়াও এলাকার সুশীল সমাজের শীর্ষ নেতৃবৃন্দরাও স্ব শরীরে উপস্থিত ছিলেন। চমকের অপেক্ষা ছিল পাটিকেলবাড়ী ও গয়েসকাঠী গ্রামের কয়েক শতাধিক নারী পুরুষ সহ কোমল মতি শিক্ষার্থীরা। এলাকায় দ্বিতীয় স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়ার সাথে সাথে সমগ্র এলাকায় শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করে দিয়েছেন। আর সেই সূত্র ধরেই দ্বিতীয় বারের মত আরও পাকাপোক্ত করে সংযোগ সেতুর মেরামত কাজে হাত বাড়িয়ে দেয় এলাকার যুব সমাজের আইকন সুজন ফকির। সদা হাস্যউজ্জল এবং মিশুক স্বভাবের সুজন ফকির ইতিমধ্যে নিজ এলাকায় হত দরিদ্র মানুষের পাশে থাকার নজির স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। আর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এবার হাত বাড়িয়ে দেয় দুই ইউনিয়নের মধ্যে সংযোগ সেতুর মেরামতের কাজ। পাকাপোক্ত করে কাঠের পুলের কাজে মনোনিবেশ করেন।আর সেই কারণে এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আলাদা ইমেজ তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। পরিপাটি পরিবেশ তৈরি করে সংযোগ সেতুর শুভ উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে চমক সৃষ্টি করেন। এব্যাপারে কথা হয় সকলের সুনজরে থাকা গুয়ারেখা ইউনিয়নের কৃত্তি সন্তান মোঃ সুজন ফকিরের সাথে।উপজেলা, জেলা ও বিভাগের বহু গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি মানুষের জন্য নিবেদিত। আত্ম মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকতে পছন্দ করি। মানুষের ভালবাসার প্রতিদান দেওয়ার জন্য আমি সব সময় সজাগ। আমাদের এলাকায় কোমল মতি শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা সকলেই ঐক্য বদ্ধ হয়ে কাজ করি। সারেংকাঠী ও গুয়ারেখা ইউনিয়নের মধ্যে সংযোগ সেতুর শুভ উদ্ভোধন বড় কথা নয় বরং সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করাটাই আসল বিষয়। বিগত সময়ে সংযোগ সেতুটি দারুণ ঝুঁকি পূর্ণ ছিল। কোমল মতি শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে দারুণ কষ্ট হতো।প্রবীণ ও বৃদ্ধ লোকের চলাচলে ঝুঁকি ছিল। আমি সহ আমাদের যুব সমাজের বেশির ভাগ মানব প্রেমী মহল একত্রিত হয়ে নবরূপে ঝুঁকি সেতুর উন্নয়নের কাজে হাত বাড়িয়ে দেই। সকলের প্রচেষ্টার ফসল আমাদের পাটিকেলবাড়ী ও গয়েসকাঠী গ্রামের মধ্যে সংযোগ সেতুর মেরামত শেষ করে নবরূপে সাজানো হয়। আর সেই আনন্দ ঘন পরিবেশের মধ্যে শুভ উদ্ভোধন আজকের কাঠের পুলের সেতু। শুভ উদ্ভোধনে উপস্থিত থাকতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে হয়েছে। আমি সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী কথা হয় গুয়ারেখা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যানের সাথে। তিনি অকপটে বলেন আজকের সংযোগ সেতু নবরূপে উভয় ইউনিয়নের মধ্যে সাড়া ফেলেছে। আজকের শুভ উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে কয়েক শতাধিক নারী পুরুষের মিলন মেলার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এগারো গ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কোমল মতি ও গয়েসকাঠী সরকারি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য সংযোগ সেতু। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ভালবাসার প্রতিদান পাটিকেলবাড়ী ও গয়েসকাঠী গ্রামের সংযোগ সেতু। দ্বিতীয় বারের জন্য নবরূপে সাজছে দুই ইউনিয়নের মধ্যে সংযোগ সেতু। এলাকার বেশীরভাগ শান্তি প্রিয় মানুষের নজরে আসে সংযোগ সেতুর উন্নয়ন মূলক কাজ করার বাসনা। আমাদের গুয়ারেখা ইউনিয়নের কৃত্তি সন্তান মোঃ সুজন ফকিরের উদ্যোগে যুব সমাজ এগিয়ে আসছে। আর সেই কারণে আজকের শুভ উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকতে পারায় নিজেকে ধন্য মনে হয়েছে।